প্রাথমিকে ৩২৫ জনকে ফেল করার পরেও চাকরি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। মানিক শনিবার দাবি করেছেন, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। কারণ ইডির কাছে এই সংক্রান্ত কোনও প্রমাণ নেই।