Priyanka Gandhi

আহমেদের পাশে প্রিয়ঙ্কা

গুজরাতের স্টার্লিং বায়োটেক সংস্থার ১৪,৫০০ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক প্রতারণা মামলায় ইডি কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষ আহমেদ পটেলকে জেরা করছে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২০ ০১:৫৭
Share:

—ফাইল চিত্র।

তিন দিন ২৬ ঘণ্টা ইডি-র জেরার পরে কংগ্রেস নেতৃত্ব আহমেদ পটেলের হয়ে মুখ খুললেন। তা-ও একেবারে গাঁধী পরিবারের অন্দরমহল থেকে।

Advertisement

গুজরাতের স্টার্লিং বায়োটেক সংস্থার ১৪,৫০০ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক প্রতারণা মামলায় ইডি কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষ আহমেদ পটেলকে জেরা করছে। বৃহস্পতিবারও তাঁকে জেরা করা হয়। আজ কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা বলেন, ‘‘কোভিড অতিমারির মধ্যে ইডি-কে আহমেদ পটেলকে হেনস্থা করতে পাঠানো থেকেই সরকারের অগ্রাধিকার স্পষ্ট। হাজার হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা সাহায্য পেতে মরিয়া। অর্থনীতি অভূতপূর্ব সঙ্কটের মুখে। চিনারা আমাদের এলাকায় ঢুকে পড়ছে। জওয়ানেরা মারা যাচ্ছেন। কিন্তু সরকার অন্য কাজে ব্যস্ত। এ থেকেই সরকারের চরিত্র স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।’’

স্টার্লিং বায়োটেক সংস্থার থেকে পটেল, তাঁর ছেলে ও জামাই আর্থিক সুবিধা নিয়েছেন কি না, তারই তদন্ত করছে ইডি। গুজরাতের এই সংস্থাটির দুই মালিক চেতন ও নিতিন সন্দেশেরা দেশ ছেড়ে পলাতক। বিরোধীদের বরাবর প্রশ্ন ছিল, এত বড় অনিয়ম সত্ত্বেও গুজরাত সরকার অন্ধকারে ছিল কী করে? আজ আহমেদও

Advertisement

পাল্টা প্রশ্ন তুলেছেন, গুজরাত সরকারে কারা কারা সন্দেশেরাদের সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিলেন? আহমেদ বলেন, ‘‘ইডি অফিসারদের আমার বাড়িতে তিন বার আসার জন্য ধন্যবাদ। আমি ওঁদের ১২৮টি

প্রশ্নেরই উত্তর দিয়েছি। কিন্তু ওঁরা আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে ব্যর্থ। তা হল, সন্দেশেরাদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য গুজরাত সরকারের

কে দায়ী?’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন