AB de Villiers

ডি’ ভিলিয়ার্সকে বল করলেই মার খাওয়ার ভয় পেতাম, স্বীকারোক্তি কুলদীপের

ভারতের চায়নাম্যান বোলার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন ২০১৭ সালে। তখন থেকে এক দিনের ক্রিকেটে নিয়মিত উইকেট নিয়েছেন তিনি। কিন্তু ডি’ ভিলিয়ার্সের সামনে সমস্যায় পড়তেন বলে জানিয়েছেন নিজেই।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২০ ১৭:০৬
Share:

কুলদীপ যাদব ও এবি ডি ভিলিয়ার্স।

ভাগ্যিস, অবসর নিয়েছেন এবি ডি’ ভিলিয়ার্স! স্বস্তির সুর কুলদীপ যাদবের গলায়।

Advertisement

ভারতের চায়নাম্যান বোলার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন ২০১৭ সালে। তখন থেকে এক দিনের ক্রিকেটে নিয়মিত উইকেট নিয়েছেন তিনি। কিন্তু ডি’ ভিলিয়ার্সের সামনে সমস্যায় পড়তেন বলে জানিয়েছেন নিজেই। বিশ্বক্রিকেটে ‘৩৬০ ডিগ্রি’ ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত এবিডি ২০১৮ সালে বিদায় জানান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে। এক দিনের ক্রিকেটে তাঁর স্ট্রাইক রেট একশোর বেশি। ৫৩.৫০ গড়ে ৯৫৭৭ রান করেছেন তিনি। সেঞ্চুরির সংখ্যা ২৫। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেও বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লিগে খেলেন ডি’ ভিলিয়ার্স।

দীপ দাশগুপ্তকে এক ক্রিকেট ওয়েবসাইটে কুলদীপ যাদব বলেছেন, “এক দিনের ক্রিকেটে এবি ডি’ ভিলিয়ার্স দারুণ ক্রিকেটার। ওর ব্যাটিং স্টাইলই অন্য রকমের। এটা স্বস্তির যে ও অবসর নিয়েছে। কিন্তু ডি’ ভিলিয়ার্স ছাড়া আর কোনও ব্যাটসম্যানকে বল করে মার খাওয়ার ভয় পাইনি।”

Advertisement

আরও পড়ুন: ডি’সিলভা, সঙ্গাকারার পর গড়াপেটার তদন্তে জেরা জয়বর্ধনেকে​

আরও পড়ুন: ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের আগে আইসোলেশনে ইংল্যান্ডের স্যাম কারেন, হল কোভিড পরীক্ষাও​

অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ স্মিথকে টেস্টে বল করা কঠিন কাজ বলেই মনে করছেন কুলদীপ। ২০১৭ সালে স্মিথের অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেই টেস্টে অভিষেক হয়েছিল কুলদীপের। বাঁ-হাতি স্পিনারের মতে, “স্টিভ স্মিথ অধিকাংশ সময়েই ব্যাক ফুটে খেলত আমাকে। খুব দেরিতে খেলত। ফলে ওকে বল করা রীতিমতো চ্যালেঞ্জের ছিল।”

২০১৯ সালের আইপিএল ভাল যায়নি কুলদীপের। তার পরই ছিল ইংল্যান্ডে বিশ্বকাপ। কুলদীপ বলেছেন, “বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে খুব খাটাখাটনি করেছিলাম। আইপিএলের ব্যর্থতা ভুলতে বদ্ধপরিকর ছিলাম। বিশ্বকাপে বেশি উইকেট না পেলেও আমি কিন্তু খারাপ বল করিনি। তার পর থেকে অনিয়মিত ছিলাম দলে। নিয়মিত খেললে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। অনিয়মিত হয়ে পড়লে সব সময়ই নিজেকে প্রমাণ করার চাপ থাকে। মনটাও এলোমেলো হয়ে পড়ে। স্কিলের দিক দিয়েও ভুল হচ্ছিল।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন