Congress-BJP

কর্মসূচি ঘিরে কংগ্রেস ও বিজেপির দ্বন্দ্ব রাজপথে

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা জাতীয় সঙ্গীত ‘জনগণমন’ সম্পর্কে কর্নাটকের বিজেপি সাংসদ বিশ্বেশ্বর হেগড়ে কাগেরির ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যকে সামনে রেখে শুক্রবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তির কাছে প্রতিবাদ দেখাচ্ছিলেন কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০২৫ ০৬:৩৯
Share:

—প্রতীকী চিত্র।

বিজেপি ও কংগ্রেসের পৃথক কর্মসূচি ঘিরে শুক্রবার উত্তেজনা ছড়াল শহরে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা জাতীয় সঙ্গীত ‘জনগণমন’ সম্পর্কে কর্নাটকের বিজেপি সাংসদ বিশ্বেশ্বর হেগড়ে কাগেরির ‘বিতর্কিত’ মন্তব্যকে সামনে রেখে শুক্রবার কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তির কাছে প্রতিবাদ দেখাচ্ছিলেন কংগ্রেসের নেতা-কর্মীরা। ছিলেন দলের নেতা কৃষ্ণা দেবনাথ, তপন আগরওয়াল, সৌরভ ঘোষ, পূর্ণ ঘোষ, তাতা ভট্টাচার্য প্রমুখ। সেই সময়ে একই রাস্তা দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘বন্দে মাতরম্’-এর সার্ধশতবর্য উদ্‌যাপন উপলক্ষে বিজেপির শোভাযাত্রা যাচ্ছিল, যার নেতৃত্বে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

কংগ্রেসের নালিশ, শোভাযাত্রাটি যাওয়ার সময়ে প্ররোচনা দিতে ‘মোদী মোদী’ স্লোগান তোলেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। কংগ্রেস কর্মীরা পাল্টা ‘বন্দে মাতরম্’ স্লোগান দিয়েছেন। বিজেপির কর্মসূচি শেষে তাদের নেতা-কর্মীরা ফিরতি পথে কংগ্রেসের লোকজনের উদ্দেশে ‘দেশদ্রোহী’ বলতে থাকেন। কংগ্রেসের দাবি, সেই সময়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হচ্ছিল। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা রবীন্দ্রনাথের ছবি হাতে রাস্তায় বসে পড়েন।

যদিও যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে শোভাযাত্রার আয়োজক, বিজেপির উত্তর কলকাতা সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ বলেছেন, “কংগ্রেস অপ্রাসঙ্গিক দল। আমাদের সামনে এসে প্রাসঙ্গিক হতে চাইছে! তারা রাজ্যে তৃণমূলের বি-দল।”

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন