—প্রতীকী চিত্র।
গরম পড়লেই চেন্নাই, বেঙ্গালুরুর মতো কিছু শহরে শুরু হয়ে যায় জলের অভাব। জলের চাহিদা ও জোগানের ফারাকের অভিযোগ আসে কলকাতার কয়েকটি কোনা থেকেও। এই অবস্থায় জলের অপচয় রোখা এবং খরচ নিয়ন্ত্রণের জন্য রাজ্য সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিতে চলেছে ইন্ডিয়ান প্লাম্বিং অ্যাসোসিয়েশন (আইপিএ)।
সম্প্রতি কলকাতায় প্লাম্বিং সংস্থাগুলির জাতীয় সম্মেলনের আয়োজন করেছিল আইপিএ। সংগঠনের সভাপতি গুরমিত সিংহ অরোরা বলেন, ‘‘২০৩০ সালের মধ্যে জলের অভাব উদ্বেগজনক জায়গায় পৌঁছবে। কলকাতার ছবি যাতে সেই রকম না হয় তার জন্য রাজ্য সরকারের কাছে চারটি সুপারিশ জমা দিতে চলেছি— জলের প্রবাহ যাতে সরু হয় তেমন কলের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা, বাড়িতে জলের অডিট, ব্যবহৃত জল শোধন করে পুনর্ব্যবহার এবং জলের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে সার্বিক পরিকল্পনা।’’ আইপিও-র রাজ্য শাখার চেয়ারম্যান অবনি পাসারি বলেন, ‘‘কার্বন নিঃসরণ রোধে জল ব্যবহারের দক্ষ পরিচালন ব্যবস্থা জরুরি।’’