Air Pollution

শীতের শুরুতেই ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে ভয় পাচ্ছেন? গুড় খেলে সমস্যার সমাধান হতে পারে

দীপাবলির পর থেকেই বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ঠান্ডার সময়ে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণও বাড়তে থাকে। সিওপিডি-র মতো ফুসফুসের জটিল সমস্যা বশে রাখতেও গুড় খাওয়া যায়।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০২৩ ১৮:২৩
Jaggery can save you from the harmful air pollution.

দীপাবলির পর থেকেই বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ছবি: সংগৃহীত।

চিনির চেয়ে গুড় ভাল। তাই রান্নায় চিনির বদলে গুড় দেওয়া শুরু করেছেন। ডায়াবিটিস বা রক্তে শর্করার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে গুড়। তবে সাম্প্রতিক বিভিন্ন গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, ফুসফুসে যে কোনও ধরনের সংক্রমণ রুখে দিতে পারে গুড়। তাই আগে ঠাকুরমা-দিদিমারা শীতকাল জুড়েই পরিমিত পরিমাণে গুড় খাওয়ার পরামর্শ দিতেন। দীপাবলির পর থেকেই বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ঠান্ডার সময়ে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণও বাড়তে থাকে। বাতাসে মিশে থাকা ভাইরাসের প্রভাবে অ্যালার্জিজনিত সমস্যাও বেড়ে যায়। এই ধরনের সমস্যা নিরাময়েও সাহায্য করে গুড়। নিয়মিত গুড় খেলে ফুসফুসে আর কী কী উপকার হয়?

Advertisement

১) গুড়ের অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল গুণের জন্যই শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যেতে পারে। কয়লাখনি, সিমেন্ট, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো দূষণ অধ্যুষিত এলাকায় থাকেন যাঁরা, তাঁদেরও নিয়মিত গুড় খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

২) গুড়ে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি। এই উপাদানটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। দূষণের কারণে শরীর-স্বাস্থ্যের যে ধরনের ক্ষতি হয়, তা থেকে রক্ষা করতে পারে গুড়।

Jaggery can save you from the harmful air pollution.

গুড় খাবেন কেন? ছবি: সংগৃহীত।

৩) শরীর থেকে দূষিত পদার্থ ছাঁকতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে লিভার। নিয়মিত গুড় খেলে লিভারে দূষিত পদার্থ জমার পরিমাণ কমে। টক্সিন থেকে ক্ষতির আশঙ্কাও কমে।

Advertisement
আরও পড়ুন