সাম্প্রতিক অতীতে নিজেদেরই সংস্থার বিরুদ্ধে খেলোয়াড়দের এ ধরনের বিক্ষোভ দেখা যায়নি। ছবি: টুইটার
দু’জন অলিম্পিক্সে পদক পেয়েছেন। এক জন পদক পাওয়ার কাছাকাছি এগিয়ে গিয়েছিলেন। নয়াদিল্লির যন্তর মন্তরে দেশের শীর্ষ কুস্তিগিররা আচমকাই ধর্নায় বসে পড়লেন। ভারতীয় কুস্তি সংস্থার কার্যকলাপের বিরুদ্ধেই তাঁরা প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। সাম্প্রতিক অতীতে নিজেদেরই সংস্থার বিরুদ্ধে খেলোয়াড়দের এ ধরনের বিক্ষোভ দেখা যায়নি।
ধর্নায় বসার আগে টুইটারে কুস্তি সংস্থার উপরে ক্ষোভ উগরে দেন বজরং। সংস্থার খামখেয়ালি আইনের বলি হচ্ছেন খেলোয়াড়রা, এটাই তাঁর অভিযোগ। বজরংয়ের ক্ষোভে টনক নড়েছে কুস্তি সংস্থার কর্তাদের। যন্তর মন্তরে গিয়ে বজরংদের সঙ্গে দেখা করে এসেছেন তাঁরা।
বজরং টুইটারে লিখেছেন, “দেশের হয়ে পদক জেতার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে ক্রীড়াবিদরা। কিন্তু আমার টেনে নীচে নামানো ছাড়া সংস্থা আর কোনও কাজই করেনি। একতরফা নিয়মের দোহাই দেখিয়ে খেলোয়াড়দের নির্যাতন করা হচ্ছে। সংস্থার কাজ হল খেলোয়াড়দের পাশে দাঁড়ানো, তাদের চাহিদা পূরণ করা। যদি কোনও সমস্যা থাকে তা হলে সেটার সমাধান করতেই হয়। কিন্তু সংস্থা নিজেই যদি কোনও সমস্যা তৈরি করে তা হলে কী হবে? আমাদের এখন লড়াই করতে হবে। আমরা কোনও ভাবেই মাথা নোয়াতে রাজি নই।”
फेडरेशन का काम खिलाड़ियों का साथ देना, उनकी खेल की जरूरतों का ध्यान रखना होता है। कोई समस्या हो तो उसका निदान करना होता है। लेकिन अगर फेडरेशन ही समस्या खड़ी करे तो क्या किया जाए?
— Bajrang Punia
अब लड़ना पड़ेगा, हम पीछे नहीं हटेंगे । #BoycottWFIPresident#BotcottWrestlingPresident(@BajrangPunia) January 18, 2023
গত বছরের কমনওয়েলথ গেমসে সোনাজয়ী বিনেশ ফোগাট লিখেছেন, “খেলোয়াড়রা আত্মসম্মান চায়। তারা অলিম্পিক্সের প্রস্তুতি নেয় এবং ম্যাচের সময় পূর্ণ উৎসাহ নিয়ে নামার চেষ্টা করে। কিন্তু সংস্থা তাদের পাশে না দাঁড়ালে মনোবল ভেঙে যায়। আমরা কোনও ভাবেই এখন আর মাথা নোয়াব না। নিজেদের অধিকারের জন্য লড়াই করব।”