পাকিস্তানে বেঁচে থাকা শেষ দুই হাতি। মধুবালা এবং মালিকা টিউবারকিউলোসিসে আক্রান্ত। বাংলায় যাকে বলা হয় যক্ষ্মা।
২০০৯ সালে তানজানিয়া থেকে পাকিস্তানে আসে চারটি আফ্রিকান হাতি। নুরজাহান। সোনিয়া। মধুবালা এবং মালিকা। এদের মধ্যে নুরজাহানের মৃত্যু হয় ২০২৩ সালে। পরের বছর মারা যায় সোনিয়া। ময়নাতদন্তের পর জানা যায় সোনিয়া যক্ষ্মায় আক্রান্ত ছিল। এরপর মধুবালা এবং মালিকার যক্ষ্মা পরীক্ষা করা হলে রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে। শুরু হয় চিকিৎসা। মধুবালা এবং মালিকার চিকিৎসায় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় শ্রীলঙ্কা। দেশের শেষ দুই নবীন হাতিকে বাঁচিয়ে রাখতে এগিয়ে আসে পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের সরকার। এখনও আরও দশ মাস। নিয়ম করে যত্ন নিয়ে খাওয়াতে হবে ওষুধ। মধুবালা ও মালিকা চোখ বুঁজলে পাকিস্তানে ইতিহাস হয়ে যাবে হাতি।