প্রতীকী ছবি
লগ্নির ক্ষেত্রে সময় গুরুত্বপূর্ণ হলেও সঠিক ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লগ্নিই মিউচুয়াল ফান্ডের ঝুঁকি কমায় বলে দাবি অ্যাসোসিয়েশন অব মিউচুয়াল ফান্ডস ইন ইন্ডিয়ার (অ্যামফি)। শুক্রবার মার্চেন্টস চেম্বারের মিউচুয়াল ফান্ড ফোরামে অ্যামফির সিইও এন এস বেঙ্কটেশ জানান, এই সূত্র মেনে ঋণপত্র নির্ভর মিউচুয়াল ফান্ডে আরও বেশি লগ্নির জন্য সাধারণ মানুষকে পরামর্শ দেবেন তাঁরা।
অ্যামফির সমীক্ষা বলছে, দেশে মিউচুয়াল ফান্ডে লগ্নির ৯০% শতাংশই যায় ইকুইটি নির্ভর ফান্ডে। যদিও সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, শেয়ার বাজারের ঝুঁকির জন্য এখনও আমজনতার বড় অংশ এই ধরনের লগ্নি থেকে বিমুখ। দেশের ২৯ কোটি প্যান কার্ড গ্রাহকের মধ্যে মাত্র ২ কোটি মিউচুয়াল ফান্ডে লগ্নি করেছেন। বেঙ্কটেশের কথায়, ‘‘ঋণপত্র নির্ভর ফান্ডে ঝুঁকি কম। লগ্নিকারী কী ভাবে ইকুইটি ও ঋণপত্রে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লগ্নি করবেন সেটাই আসল।’’ লগ্নির এই কৌশল নিয়ে সেপ্টেম্বর থেকে প্রচার শুরু করবে অ্যামফি।
বাজার বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, মূলত মিউচুয়াল ফান্ডের উপর নির্ভর করেই শেয়ার বাজার বাড়ছে। ২০০৮ সালে এই খাতে মোট তহবিল ছিল ৫ লক্ষ কোটি টাকা। ২০১৮ সালে তা বেড়ে ২৩.২৬ লক্ষ কোটি হয়েছে। তবে অনেকেরই আশঙ্কা শেয়ার বাজারের ফানুস অচিরেই কিছুটা চুপসে যেতে পারে। সেই আশঙ্কা উড়িয়ে বেঙ্কটেশের দাবি, অর্থনীতির অবস্থা ভাল। মিউচুয়াল ফান্ড দীর্ঘ মেয়াদে লাভজনকই হবে। তবে মাঝে মধ্যে বাজারে সংশোধনও স্বাভাবিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy