কলকাতার এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) সামনে খুলে গেল মায়ানমারের আকাশ। শনিবার থেকে সে দেশের আকাশে থাকা বিমানের গতিবিধি ধরা পড়তে শুরু করল এই শহরের এটিসির কম্পিউটার স্ক্রিনে। দু’দেশের মধ্যে চুক্তির ফলেই এই ‘ট্রান্সবর্ডার ডেটা শেয়ারিং’ শুরু হল। এত দিন আকাশপথে মায়ানমার ও ভারতের সীমান্ত পর্যন্ত কলকাতা এটিসি দেখতে পেত।
অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক সূত্রের দাবি, এ বার বিমান চলাচল সামলাতে সুবিধা হবে কলকাতার। পরে ‘ভিএইচএফ’ প্রযুক্তির লেনদেন চালু হলে মায়ানমারের আকাশে থাকা পাইলটের সঙ্গে কথাও বলতে পারবেন কলকাতার অফিসারেরা। এত দিন কলকাতা ও পোর্ট ব্লেয়ারের মাঝে ৪০০ নটিক্যাল মাইল আকাশ দেখতে পেতেন না কলকাতা এটিসির অফিসারেরা। মায়ানমারের যন্ত্রের সাহায্যে সেটিও দেখা যাবে। তবে উন্নত মানের যন্ত্র না থাকায় মায়ানমার কলকাতার আকাশ দেখতে পাবে না। বাংলাদেশ-নেপালের সঙ্গেও একই বিষয়ে চুক্তি নিয়ে কথা চলছে।
বিমান মায়ানমার থেকে ভারতে ঢোকার আগে সে দেশ থেকে ফোনে জানানো হত। রোজ গড়ে প্রায় পাঁচশো বিমান কলকাতায় ঢোকে। এত দিন কখনও ফোনে জানাতে দেরি হত, কখনও ফোনের তথ্যের সঙ্গে রেডারের তথ্যে মিলত না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy