প্রতীকী ছবি।
ঋণনীতিতে টাকা নিয়ে নির্দিষ্ট দিশা না মেলা। বিশ্ব বাজারে অশোধিত তেলের চড়া দাম। বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থাগুলির ক্রমাগত ভারত থেকে বিনিয়োগ তুলে নেওয়া। এই তিনের জেরে শুক্রবার আরও তলিয়ে গেল টাকার দাম। ঋণনীতি ঘোষণার ঠিক পরেই এক ডলার ছাড়ায় ৭৪ টাকার গণ্ডি। এক সময়ে ৫৫ পয়সা বেড়ে তা পৌঁছে যায় ৭৪.১৩ টাকায়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ডলার দিন শেষ করে ৭৩.৭৬ টাকায়। যা নতুন রেকর্ড।
এ দিন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গভর্নর উর্জিত পটেল বলেন, অনিশ্চয়তা বাড়লেও, অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় টাকার দাম এখনও যথেষ্ট ভাল জায়গায়। তাঁর মতে, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক টাকার দরের নির্দিষ্ট সীমা বাঁধেনি। বরং বাজারে বিদেশি মুদ্রার জোগান নিশ্চিত রাখাই তাঁদের লক্ষ্য।
পটেলের এই বক্তব্য আশ্বস্ত করতে পারেনি বাজারকে। আমদানিকারীরা তো এত দিন অভিযোগ তুলছিলেনই, এ বার রফতানিকারীদের সংগঠন ফিও-র অভিযোগ, টাকার দাম এ ভাবে পড়ায় অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে তাদেরও।
টাকার পতন নিয়ে বৃহস্পতিবার কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীর করা টুইটকে এ দিন সমর্থন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আমি রাহুলকে সমর্থন করি। উনি যে বলেছেন, ইটস নট ব্রেকিং, ইটস ব্রোকেন। একদম ঠিক বলেছেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy