সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতীন গডকড়ী বৃহস্পতিবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, পেট্রোল-ডিজেল নয়, বিকল্প জ্বালানিতে গাড়ি চালানোর কথা ভাবতেই হবে গাড়ি শিল্পকে। না-হলে ভবিষ্যতে তাদের জোর করতে পিছপা হবে না কেন্দ্র। পরিবেশ বাঁচানো ও দেশে তেলের আমদানি-খরচ ছাঁটার স্বার্থে শুক্রবার সেই ভাবনার প্রয়োজনীয়তা স্বীকারও করেছে সংশ্লিষ্ট শিল্পমহল। বলেছে বৈদ্যুতিক গাড়িই ভবিষ্যৎ। তবে গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরির সংগঠন অ্যাকমা-র বিদায়ী প্রেসিডেন্ট রতন কপূর বলেন, সেই বদল হওয়া উচিত ধীরে ধীরে, ধ্বংসাত্মক গতিতে নয়। যাতে দেশীয় গাড়ি শিল্প ভবিষ্যতের জন্য সেরা প্রযুক্তি তৈরির ক্ষমতা অর্জন করতে পারে।
কপূরের মতে, সে ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত এই বদলের যুক্তিসম্মত পথ, পেট্রোল-ডিজেল থেকে হাইব্রিড (তেল ও ব্যাটারি, দু’টিতে চলে) এবং তার পরে পুরো ব্যাটারি নির্ভর হওয়া।
গাড়ি শিল্পের একাংশের অবশ্য
অভিযোগ, কেন্দ্রের এত ঘন ঘন নীতি বদলে খাবি খাচ্ছে তারা। ফোক্সভাগেন, হুন্ডাই, টাটা মোটরসের কর্তারা একবাক্যে বলছেন, ভারতে আরও লগ্নি করার জন্য তাঁরা কর, দূষণ প্রতিরোধের ভাতা ও বৈদ্যুতিক গাড়ি সংক্রান্ত পোক্ত নীতি চান।
মারুতির সুজুকির চেয়ারম্যান আর সি ভার্গভের যদিও দাবি, ‘‘আমরা বৈদ্যুতিক গাড়ির দিকে হাঁটছি। তবে এটা সত্যি, কেন্দ্র এত জোর না-দিলে এটা হত না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy