Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Divider

স্থায়ী ডিভাইডার বসছে ডানলপ মোড়ে

ছ’টি রাস্তার সংযোগস্থল এই ডানলপ মোড় দিয়েই ব্যারাকপুর, কলকাতা, দক্ষিণেশ্বর-সহ বিভিন্ন দিকে গাড়ি চলাচল করে। কয়েক বছর আগে ওই জায়গার ট্র্যাফিক ব্যবস্থার উন্নতি করতে অস্থায়ী ভাবে লোহার গার্ড রেল দিয়ে নির্দিষ্ট লেন বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, যাতে সেই লেন দিয়েই বিভিন্ন গন্তব্যের দিকে যাওয়া গাড়ি চলাচল করে।

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২০ ০১:৫৭
Share: Save:

নিয়মের তোয়াক্কা না করে ডানলপ মোড়ে এত দিন বিপজ্জনক ভাবে রাস্তা পারাপার করতেন পথচারীদের একাংশ। তার ফলে উত্তর শহরতলির ওই গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে মাঝেমধ্যেই লেগে থাকত দুর্ঘটনা। এ বার সেই পথ দুর্ঘটনা রুখতেই স্থায়ী ডিভাইডার দিয়ে ওই মোড় ঘিরে ফেলছে রাজ্য পূর্ত দফতর।

ছ’টি রাস্তার সংযোগস্থল এই ডানলপ মোড় দিয়েই ব্যারাকপুর, কলকাতা, দক্ষিণেশ্বর-সহ বিভিন্ন দিকে গাড়ি চলাচল করে। কয়েক বছর আগে ওই জায়গার ট্র্যাফিক ব্যবস্থার উন্নতি করতে অস্থায়ী ভাবে লোহার গার্ড রেল দিয়ে নির্দিষ্ট লেন বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, যাতে সেই লেন দিয়েই বিভিন্ন গন্তব্যের দিকে যাওয়া গাড়ি চলাচল করে। কিন্তু অভিযোগ, রাতে অনেক সময়েই ভারী লরির ধাক্কায় সেই সব রেলিং সরে যেত। এ ছাড়া দিনে-রাতে পথচারীদের অনেকেই ওই গার্ডরেলের ফাঁক গলে রাস্তা পারাপার করতেন। ফলে ছোটখাটো দুর্ঘটনাও ঘটত প্রায়ই। তা আটকাতে ডানলপ ট্র্যাফিক গার্ডের তরফে নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় স্থায়ী ডিভাইডার তৈরির আবেদন জানানো হয় পূর্ত দফতরের কাছে।

সেই মতো ডানলপ মোড়ে কলকাতার দিকে যাওয়ার রাস্তায়, পিডব্লিউডি রোড, ব্যারাকপুরমুখী রাস্তার বেশ খানিকটা জায়গায় কংক্রিটের বাক্স বানিয়ে তার উপরে লোহার রেলিং বসানো হচ্ছে। অন্য দিকে কলকাতা থেকে দক্ষিণেশ্বরের দিকে যাওয়ার নির্দিষ্ট লেনে ভেঙে যাওয়া রেলিং সারানো হচ্ছে। এক পুলিশকর্তা বলেন, ‘‘পথচারীদের সচেতন করা হলেও অনেকেই কথা শোনেন না। তাই স্থায়ী রেলিং বসিয়ে দিলে আর সেটি সরিয়ে বা ফাঁক গলে পারাপার করা যাবে না।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Divider Dunlop
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE