মামলাটি রুজু হয়েছে ঝাড়খণ্ডে। অর্থলগ্নি সংস্থার আমানত সংগ্রহের নামে কোটি কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে মামলা। আর তারই তদন্তে নেমে সেখানকার পুলিশ কলকাতায় এল শহরের এক কাউন্সিলরের সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে।
ঝাড়খণ্ড পুলিশের দাবি, প্রতারণার ঘটনায় গোড্ডা টাউন থানায় যে এফআইআর করা হয়েছে, তাতে রহমত আলম আনসারি নামে এক ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে। তিনি কলকাতার ১৩৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। গত বছর পুর নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন রহমত। পরে যোগ দেন তৃণমূলে।
শনিবার মেটিয়াবুরুজের কারবালা লেনে ওই কাউন্সিলরের বাড়িতে যায় ঝাড়খণ্ড পুলিশের দলটি। তিনি সেই সময়ে বাড়িতে ছিলেন না। চলতি সপ্তাহে ফের আসার কথা ঝাড়খণ্ড পুলিশের। গোড্ডার এসপি সঞ্জীব কুমার জানিয়েছেন, ‘‘কয়েকটি অর্থলগ্নি সংস্থার বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এই ব্যাপারে রহমত আনসারি ও কলকাতার বেশ কয়েক জন অভিযুক্ত।’’ তাদের সম্পর্কে খোঁজ নিতেই গোড্ডা পুলিশের দলকে কলকাতায় পাঠানো হয়েছিল বলেও জানিয়েছেন এসপি।
কাউন্সিলর রহমত আনসারির অবশ্য দাবি, ‘‘আমার বাড়িতে পুলিশ আসেনি। আমি কোনও দিন ঝাড়খণ্ডে যাইনি। আমার পরিবারের কোনও সদস্যও যায়নি। এ সব আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy