মুকুন্দপুরের আমরি হাসপাতালের ইউনিট হেড জয়ন্তী চট্টোপাধ্যায়।
মামলা চলাকালীনই কাজে ফিরলেন মুকুন্দপুর আমরির ইউনিট প্রধান জয়ন্তী চট্টোপাধ্যায়। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ওই হাসপাতালে ভর্তি আড়াই বছরের ঐত্রী দে-র মৃত্যু হয়। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তোলে পরিবার। সেই গোলমালের মধ্যে ঐত্রীর পরিবারের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগে জয়ন্তীকে নিলম্বিত (সাসপেন্ড) করেন কর্তৃপক্ষ। গত মে থেকে তিনি কাজে ফিরেছেন বলে বুধবার দাবি করেন ঐত্রীর বাবা জয়ন্ত দে। হাসপাতাল সূত্রেও এই খবরের সত্যতা মিলেছিল।
সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য কমিশনের শুনানিতে বুধবার জয়ন্তীকে প্রশ্ন করেন ঐত্রীর বাবা-মা। জানতে চান, কেন জয়ন্তী বলেছিলেন তাঁর থেকে বড় ‘মস্তান’ কেউ নেই। যুক্তি হিসেবে জয়ন্তী জানান, ঘটনার দিন শিশুটির পরিজনেরা তাঁর হাত মুচড়ে দিয়েছিলেন। চিকিৎসক জয়ন্তীকে এক্স-রে করতে বলেছিলেন। জয়ন্তবাবুর দাবি, কমিশনের সদস্যেরা এক্স-রে প্লেট চাইলে তা জয়ন্তী দেখাতে পারেননি।
জয়ন্তবাবুর বক্তব্য, ‘‘মামলা চলাকালীন জয়ন্তী কাজে ফিরবেন না বলে জানিয়েছিলেন কর্তৃপক্ষ।’’ যদিও কর্তৃপক্ষের মন্তব্য, ‘‘এমন প্রতিশ্রুতি দিইনি। তিন মাসের জন্য সাসপেন্ড হয়েছিলেন জয়ন্তী। তার পরেই কাজে ফিরেছেন তিনি।’’ তবে এ ব্যাপারে জয়ন্তীর প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy