হিন্দু হস্টেল সংস্কারের অগ্রগতি কোন পর্যায়ে পড়ুয়ারা তা দেখতে পারবেন বলে জানিয়েছিলেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া। অথচ রবিবার তা দেখতে গেলে পড়ুয়াদের বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। যে কারণে হস্টেল-চৌহদ্দির দরজা বেয়ে উঠে ভিতরে ঢোকেন আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা। যা নিয়ে শোরগোল পড়ে যায়।
আন্দোলনকারী এক পড়ুয়া সায়ন চক্রবর্তী জানান, রবিবারের মধ্যে হিন্দু হস্টেলে পড়ুয়াদের ঢুকতে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছিল। কর্তৃপক্ষ তা শোনেননি। তাই কাজ কতটা হয়েছে জানতেই হস্টেলে ঢুকতে চাওয়া হয়। দরজা না খোলায় জোর করে ঢুকতে হয় বলে জানান তিনি। তিনি আরও জানান, একতলার কাজ প্রায় শেষ। নিকাশির কাজও প্রায় শেষ। ‘‘আমাদের দাবি, একতলায় থাকতে দিতে হবে।’’— বলেন সায়ন। আজ, সোমবার প্রেসিডেন্সির ক্যাম্পাসে জমায়েত করছেন তাঁরা। মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান। তার আগে প্রেসিডেন্সির পরিস্থিতি ফের উত্তপ্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা।
উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া বলেন, ‘‘পড়ুয়ারা জোর করে যদি ঢুকে পড়ে, সেটা তো আটকাতে পারব না। কিন্তু সেই দায় আমি নেবও না। কারণ সরকারি নিয়ম মেনে পূর্ত দফতর ওখানে কাজ করছে। হিন্দু হস্টেল তাঁরা আমাকে হস্তান্তর করলে তবেই পড়ুয়াদের থাকতে দিতে পারি। তার আগে নয়।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy