প্রতীকী চিত্র।
বেলুনে লেখা ‘ফেক লাভ’। এটুকু সম্বল করেই আপাতত আইওসি’র কর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর রহস্য সমাধানে এগোচ্ছেন তদন্তকারীর।
গত ২৪ অগস্ট হলদিয়ায় অফিসের আবাসন থেকেই থেকেই যজ্ঞবীর সিংহ নামে ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের বছর বত্রিশের ওই কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ঘটনায় পুলিশ তাঁর প্রেমিকা সুমাইরা খান-সহ চারজনকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রের খবর, ২০১৪ সালে যজ্ঞবীর হলদিয়াতে কাজে যোগ দিয়েছিলেন। হলদিয়া থাকাকালীন এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষিকা সুমাইয়ারা সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক তৈরি হয়। দু’জনেরই বাড়ি উত্তরপ্রদেশে। পরে ওই শিক্ষিকা এবং তাঁর পরিবার যজ্ঞবীরের আবাসনেই থাকতে শুরু করেন।
সম্প্রতি তাঁদের সম্পর্কে টানাপড়েন তৈরি হয়েছিল বলে অভিযোগ। তাই যজ্ঞবীরের দেহ উদ্ধারের পরে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। পুলিশ সূত্রের খবর, মৃতদেহ যে ঘর থেকে পাওয়া গিয়েছিল, সেই ঘরে একটি বেলুনে ‘ফেক লাভ’ কথাটা লেখা ছিল। এই লেখাই এখন এই মৃত্যু কাণ্ডে একমাত্র সূত্র পুলিশের কাছে।
মৃত্যু ঘিরে উঠেছে নানা প্রশ্ন। যজ্ঞবীর আইওসি থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ নিয়েছিলেন বলে দাবি। সেই টাকারও হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। আবার কারখানা সূত্রের খবর, ২৩ অগস্ট রাত ১০টা নাগাদ অফিসে ফোন করে যজ্ঞবীর জানান যে, তিনি নাইট শিফট করবেন না। পরের দিন সকালে কাজে যোগ দেবেন। পরের দিনই তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। তাই রাতে ফোন করা থেকে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কী এমন হল যে, তাঁকে মৃত্যুর সিদ্ধান্ত নিতে হল, সেই প্রশ্নের উত্তর এখনও মেলেনি।
ধৃতদের মধ্যে কয়েকজনকে চার দিনের পুলিশি হেফাজত এবং একজনের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সোমবার ফের অভিযুক্তদের ১০ দিনের জেল
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy