দিন কয়েক আগেই কাজ হারিয়েছিলেন। তারপর থেকে মানসিক অবসাদ গ্রাস করছিল বলেই মনে করছেন পরিবারের লোকজনেরা। বৃহস্পতিবার কলকাতার রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশনে আত্মঘাতী হন নীলাদ্রি দত্ত (২৯)। তাঁর বাড়ি খড়্গপুরের কৌশল্যা এলাকায়।
দুর্গাপুরের এক কলেজ থেকে বি-টেক পাশ করে হায়দরাবাদের এক বেসরকারি কলেজ থেকে এমবিএ করেন নীলাদ্রি। কাজ করতেন সল্টলেক সেক্টর ফাইভের একটি সংস্থায়। এর আগেও একাধিক সংস্থায় কাজ করেছেন। সম্প্রতি কাজ হারিয়েছিলেন তিনি। যদিও সে কারণেই আত্মহত্যা কিনা তা নিয়ে নিঃসংশয় নন পরিবারে লোকজনেরা। তাঁর মামা প্রভাত সামন্তর কথায়, “মানসিক অবসাদ থেকে ও আত্মহত্যা করে থাকতে পারে। কাজটা চলে যাওয়ার পরে ওর মন খারাপ ছিল। তবে একেবারে মনমরা হয়ে থাকতেও দেখিনি কখনও।” পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, এক বন্ধুর বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তিন দিন আগে কলকাতায় গিয়েছিলেন। বৃহস্পতিবার সকালে বেরিয়ে ছিলেন কেনাকাটা করতে। তারপরেই রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশনে রেল লাইনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ছেলের মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন নীলাদ্রির বাবা তপন দত্ত, মা মীনাদেবী এবং বোন নীলাঞ্জনা। নীলাঞ্জনাও কলকাতার একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত। বৃহস্পতিবার রাতে খড়্গপুর শহরেই ওই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
দুর্ঘটনায় মৃত্যু। পথ দুর্ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যু হল। শুক্রবার সকালে গড়বেতা থানার সন্ধিপুরের ঘটনা। চন্দ্রকোনার ইঁদপুরের বাসিন্দা শেখ ফিরোজ ইসলাম (২৮) সন্ধিপুরে রাস্তার পাশেই দাঁড়িয়েছিলেন। সেই সময় একটি ডাম্পার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাঁকে ধাক্কা মারে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। ডাম্পারের চালক পলাতক। দুর্ঘটনার পরে বাসিন্দারা পথ অবরোধও করেন। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
অবরোধ ওঠে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy