Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪

কর্মিসভায় নিজের সততা নিয়ে সওয়াল শুভেন্দুর

নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনে ঘুষ নেওয়ার ওঠা অভিযোগ নিয়ে এ বার কর্মিসভায় সততার পক্ষে সওয়াল করলেন তমলুকের সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার নন্দকুমারে দলের এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘‘সাতবছর ধরে আমি আপনাদের সাংসদ রয়েছি।

প্রার্থী সুকুমার দে-র সঙ্গে শুভেন্দু।ছবি : নিজস্ব চিত্র।

প্রার্থী সুকুমার দে-র সঙ্গে শুভেন্দু।ছবি : নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
তমলুক শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০১৬ ০২:০৮
Share: Save:

নারদ নিউজের স্টিং অপারেশনে ঘুষ নেওয়ার ওঠা অভিযোগ নিয়ে এ বার কর্মিসভায় সততার পক্ষে সওয়াল করলেন তমলুকের সাংসদ শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার নন্দকুমারে দলের এক সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘‘সাতবছর ধরে আমি আপনাদের সাংসদ রয়েছি। কারও কাছ থেকে একটা পান খেয়েছি কেউ বলতে পারবেন না। আমার সততা, নিষ্ঠা, আদর্শ মানুষ জানে। আমি ব্যক্তিগত জীবনে অকৃতদার। আমার গায়ে একগ্রাম সোনা আপনি খুঁজে পাবেন না। ২০০৪ সালে যখন লড়াই করেছিলাম যে অবস্থায় ছিলাম, ২০০৯ তাই ছিলাম। ২০১৬ তেও তাই আছি।’’

নন্দকুমারের বিদায়ী বিধায়ক তথা এ বারের তৃণমূল প্রার্থী সুকুমার দে’র সমর্থনে এ দিন নন্দকুমার বাজারে একটি বেসরকারি প্রেক্ষাগৃহে কর্মিসভার আয়োজন করা হয়। দলীয় সভায় সিপিএম ও কংগ্রেসের জোট নিয়ে তীব্র সমালোচনা করে শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘‘সিপিএম দেউলিয়া দলে পরিনত হয়েছে। মানুষ সিপিএমের অত্যাচার দেখেছে। সিপিএম এখন কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে। ভাবতে লজ্জা করে ১৯৯৮ সালের আগে আমরা কংগ্রেস করতাম।’’ এরপরেই শুভেন্দুর হুঙ্কার, ‘‘কংগ্রেসকে একেবারে ধ্বংস করে দিতে হবে ভোটে। মুর্শিদাবাদ, মালদাতে কংগ্রেসকে ধ্বংস করার দায়িত্বটা দিদি আমাকে দিয়েছেন। আর পূর্ব মেদিনীপুরে কংগ্রেসকে ধ্বংস করার দায়িত্ব আপনাদের নিতে হবে।’’ এ দিন শুভেন্দুবাবু ছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা কাঁথির সাংসদ শিশির অধিকারী, নন্দকুমারের তৃণমূল প্রার্থী সুকুমার
দে প্রমুখ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

TMC Subhendu Adhikari Narada
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE