প্রতীকী ছবি।
মুরগির মা্ংস, মাছ, দই, মিষ্টি- বাংলা নববর্ষের দিনে ঘাটাল মহকুমার বেশিরভাগ কোয়রান্টিন সেন্টারে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে মেনু ছিল এরকমই।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘাটাল মহকুমায় ১৫টি কোয়রান্টিন সেন্টার করা হয়েছে। তার মধ্যে তিনটি রয়েছে ঘাটাল শহরে। এই সেন্টারগুলিতে মূলত ভিন্ রাজ্য থেকে ফিরেছেন অথবা করোনা সংক্রমণের উপসর্গ রয়েছে এমন মানুষ ভর্তি আছেন। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কোয়রান্টিন সেন্টারগুলিতে যাঁদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে তাঁদের দুপুর-রাতের খাবার ছাড়াও দু’বেলা জলখাবারও দেওয়া হয়। রান্নার দায়িত্বে রয়েছেন স্থানীয় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। এখানে দুপুরের মেনুতে থাকে ভাত, ডাল, তরকারি। কোনও কোনও দিন ডিম বা সয়াবিন দেওয়া হয়। নববর্ষে হয় স্বাদবদল। এ দিন কোথাও মাছ দেওয়া হয়, কোথাও আবার দই চিকেন। জেলা প্রশাসনের এক পদস্থ আধিকারিক মানছেন, “নববর্ষে রোগীদের মন ভাল করতেই বিশেষ মেনুর আয়োজন করা হয়েছিল।”
প্রশাসনের এক সূত্রে খবর, মঙ্গলবার ঘাটাল ব্লকের বীরসিংহ গেস্ট হাউস এবং লাগোয়া মোহনপুর দুই কোয়রান্টিন সেন্টারে দুপুরে ভাত, তরকারি ও মুরগির ঝোল দেওয়া হয়। রাতে মাছের সঙ্গে ছিল মিষ্টি।
চন্দ্রকোনা-১ ব্লকের নিচনা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দু’বেলাই মাছ দেওয়া হয়। সঙ্গে ছিল মিষ্টি ও দই। দাসপুর-১ ব্লকের বৈকুন্ঠপুরের কোয়রান্টিন সেন্টারে পাতে পড়ে মাছ, মিষ্টি এবং দই। সোনাখালি ব্লকের জোতঘনশ্যাম কোয়রান্টিন সেন্টারে মাছের সঙ্গে ছিল দু’রকমের তরকারি, মিষ্টি ও দই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy