এখন সিসিটিভি নিরাপত্তা ব্যবস্থার অন্যতম অঙ্গ। সব জায়গায় সব সময় নিরাপত্তারক্ষী রাখা সম্ভব হয় না। ফলে সিসিক্যামেরাই অনেক সময় নিরাপত্তারক্ষীর মতো কাজ করে। এখন কোথাও কোনও ঘটনা ঘটলে প্রথমেই খোঁজ পড়ে কাছাকাছি কোনও সিসিক্যামেরা রয়েছে কি না। আর তার ফুটেজ পেলে তদন্তে অনেকটাই সুবিধা হয়। সহজে অপরাধীদের চিহ্নিত করা যায়। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণেও সিসিটিভির গুরুত্ব রয়েছে। মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ২০১৭ সালে বহরমপুর শহরে ২১টি মোড়ে সিসিক্যামেরা বসানো হয়েছে। আরও বেশ কিছু জায়গায় ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। মুর্শিদাবাদের অন্য শহরগুলিতে কোথাও পুরসভা বা স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় সিসিক্যামেরা বসানো হয়েছে। পুলিশি টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ফলে শহরে অপরাধ আগের থেকে অনেকটাই কমেছে।
সোনার দোকান থেকে পেট্রল পাম্প, এমনকি বাড়িতেও অনেকে সিসিক্যামেরা বসিয়েছেন। বহরমপুর-সহ জেলার বেশ কিছু মন্দির, এটিএম কাউন্টার, ব্যাঙ্কেও ক্যামেরা রয়েছে।
বহরমপুের মোটরবাইক চুরি, কেপমারির মতো একাধিক ঘটনার কিনারা করতে সিসিটিভি খুব কাজে লেগেছে। অনেক সময় রাস্তায় গাড়ি ধাক্কা মেরে পালিয়ে যায়। পরে ফুটেজ দেখে গাড়ি চিহ্নিত করা হয়। পুলিশের টহলদারি ভ্যানেও সিসিক্যামেরা বসেছে। গাড়ি চলবে, ছবিও উঠবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy