আলোচনাটা খোলাখুলিই করতে চাইছেন তিনি।
ওঁরা হ্যাঁ বললে হ্যাঁ, না বললে তা-ও মেনে নেবেন।
তিনি হুমায়ুন কবীর। কোন দলে তিনি, মঞ্চে তাঁর অনুগামীরাই ঠিক করে দেবেন।
দিন বেছেছেন সেপ্টেম্বরের ২৫।
সে দিন তাঁর মঞ্চে থাকবেন, রেজিনগর বিধানসভার ১৪টি পঞ্চায়েতের বিভিন্ন অনুদামীরা। তার পর আলোচনা। কোন দলটা বেছে নেবেন তিনি। থেকে যাবেন তৃণমূলেই। নাকি, পুরনো দল কংগ্রেস না হয় বিজেপি— যোগ তিনি দেবেন কোথায়।
শক্তিপুর থানার গড়দুয়ারা কুঠি মাঠে সেই মিটিং এর প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে। হুমায়ুনের পক্ষ থেকে অনুগামীদের সেই মিটিং এ থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
তাঁর এক অনুদামীর কথায়, ‘‘আমাকে বলা হয়েছে যেতে। সেখানে কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। তার পরেই দাদা ঠিক করবেন কোন দলে যাবেন তিনি। আমরা খুব আশা নিয়ে আছি দাদার ঘোষনার দিকে।’’
নির্দল হয়েই গত নির্বাচনে হুমায়ুন প্রায় ৭৫ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। যে দলের প্রতীকেই লড়াই করুন না কেন, হুমনায়ুন যে জিতবেন, তা নিয়ে একরকম নিশ্চিৎ তাঁরা। অমনুগামীরাও বলছেন, ‘উনি যে দলে আমরাও সেই দলে!’
কিন্তু, একটু বেসি আশাবাদী হয়ে য়াচ্ছেন না?
পাল্টা উত্তর শোনা যাচ্ছে— দেখুন না কী হয়। রেজিনগর ওঁর নামের সঙ্গে সমার্থক হয়ে গিয়েছে, এ বার সেটাই দেখবেন!’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy