পাশাপাশি: খুদে ভক্তের সঙ্গে নিজস্বী মিমির। ছবি: দিলীপ রায়
পান্ডাপাড়ার জুনিয়র বেসিক স্কুলের ভোটকেন্দ্রের বাইরের লাইনে তখন জনাদশেক ভোটার দাঁড়িয়ে। তাঁদের ঠিক পিছনে এসে দাঁড়ালেন মিমি চক্রবর্তী। তখন ঘড়িতে চারটে বাজতে আর মিনিটখানেক বাকি। তাঁকে দেখেই লাইন ছেড়ে ভিতরে চলে যেতে অনুরোধ করেছিলেন অপেক্ষারত ভোটাররা। কিন্তু একগাল হেসে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলেন নায়িকা। মিনিট পনেরো লাইনে অপেক্ষা করেই ভোট দিলেন মিমি। তারপরে মেটালেন নিজস্বীর আবদারও।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
এ দিন বিকেল নাগাদ গাড়ি করে এসে নামেন মিমি। সঙ্গে ছিল তাঁর পরিবার। ‘পাড়ার মেয়ে’কে দেখেই ছুটে আসেন বাসিন্দারা। গাড়ি থেকে নেমে সবার সঙ্গেই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মিমি। প্রণাম করেন বয়স্কদের। যতক্ষণ ভোটপর্ব চলেছে ততক্ষণ বাইরে অপেক্ষায় ছিল ভক্তদের দল। ভোট দিয়ে বেরোতেই ছবি তোলার আবদার করে এক খুদে। নিজেই খুদের হাতের মোবাইল নিয়ে নিজস্বী তোলেন তিনি। আবদার মেটান আরও কিছু খুদের। ভোট দিয়ে বেরিয়ে মিমি বলেন, ‘‘প্রতিবছর আমি লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়ে থাকি। আজও দিলাম। বোনের বিয়েতে থাকতে পারব না। শুক্রবার চলে যাব কলকাতায়। খারাপ লাগছে কিন্তু যেতে তো হবেই।’’ নির্বাচন নিয়ে কী আশা? প্রশ্ন করতেই নায়িকা বলেন, ‘‘জলপাইগুড়িতে ফল ভাল হবে বলে আশাবাদী। আর যাদবপুরে আমি জিতব।’’ এ দিন মিমির সঙ্গে দেখা করতে বুথে এসেছিলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy