বীরভূম সীমানা লাগোয়া ঝাড়খণ্ড এলাকায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের ফলে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে ব্রাহ্মণী নদীর বৈধড়া ব্যারাজ থেকে ১০ হাজার কিউসেক জল ছাড়ল সেচ দফতর। শুক্রবার সকালে অবশ্য ওই জল ছাড়ার পরিমাণ কমে গিয়ে ৭ হাজার ৩২১ কিউসেকে দাঁড়ায়। বৈধড়া ব্যারাজের জলধারণ ক্ষমতা ৬৯ হাজার কিউসেক। সেচ দফতর সূত্রের খবর, এ দিন সকাল ৮টা পর্যন্ত রামপুরহাট মহকুমা এলাকায় নলহাটি ও রামপুরহাটে সব থেকে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। নলহাটিতে ৬৮.৯০ মিলিমিটার এবং রামপুরহাটে ৬৭.৬০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। অন্য দিকে, দ্বারকা নদের উপর মহম্মদবাজার থানার দেউচা ব্যারাজের জলধারণ ক্ষমতা ৪০ হাজার কিউসেক। ওই ব্যারাজেও বিপদসীমার অনেক নীচে জল থাকলেও রাতে ১৩ হাজার কিউসেক জল ছাড়া হয়। সকালে জল ছাড়ার পরিমাণ কমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার কিউসেকে। এখনও পর্যন্ত কোথাও কোনও সেচবাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হওয়ার কোনও খবর নেই বলেই সেচ দফতরের দাবি। এলাকায় যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে, তা এই মরসুমের চাষের ভাল করবে বলেই কৃষি দফতর জানিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy