বিশ্বভারতী
পৌষমেলার ঠিক আগের দিনই বিশ্বভারতীর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হল ‘সেকশন অফিসার’ এবং পাঠভবন ও শিক্ষাসত্রের অধ্যাপকদের পুরনো গ্রেড পে-তে বেতন দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি। এর ফলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অধ্যাপকদের একাংশ। পুরো বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার কথাও ভেবেছেন তাঁদের একাংশ।
বিশ্বভারতী সূত্রে জানা গিয়েছে, সুশান্ত দত্তগুপ্ত উপাচার্য থাকাকালীন পরিবর্তিত গ্রেড পে-তে পাঠভবন ও শিক্ষাসত্রের অধ্যাপকদের বেতন দেওয়া শুরু হয়। সম্প্রতি মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক জানিয়েছে, এই ভাবে গ্রেড পে অনুযায়ী বেতন দেওয়া বৈধ নয়। বর্ধিত গ্রেড পে অনুযায়ী যত টাকা বিশ্বভারতীকে দেওয়া হয়েছে, তা পুনরায় মন্ত্রকে ফিরিয়ে দেওয়ারও নির্দেশিকা জারি করেছে মন্ত্রক। শুক্রবার উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর সঙ্গে বেতনক্রম নিয়ে আলোচনায় বসেন পাঠভবন ও শিক্ষাসত্রের অধ্যাপক এবং সেকশন আধিকারিকেরা। সেই বৈঠকের পরই বেতন কমে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন তাঁরা। এর পরে শনিবার বিজ্ঞপ্তি প্ৰকাশ করে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়। পুরনো গ্রেড পে চালু হওয়ার ফলে পাঠভবন এবং শিক্ষাসত্রের অধ্যক্ষদের বেতনও কমতে চলেছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, তাঁদের আগে গ্রেড পে ছিল আট হাজার ৭০০ টাকা, তা কমে হবে সাত হাজার ৬০০ টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy