কর্মব্যস্ত: কাজ চলছে মেডিক্যাল কলেজ ভবনে। বৃহস্পতিবার। নিজস্ব চিত্র
১০০ আসনের রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন ৮৯ জন পড়ুয়া। বৃহস্পতিবার ওই কলেজে পঠনপাঠন শুরুর প্রথম দিনে প্রথম বর্ষের ক্লাসে উপস্থিত থাকলেন ৩৮ জন। কর্তৃপক্ষ জানালেন, অন্য কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়ে ভর্তির পরেও ছেড়ে চলে গিয়েছেন বাকিরা। তবে তাঁদের বক্তব্য, দ্বিতীয় পর্যায়ে ভর্তি প্রক্রিয়া চলছে। ভর্তি হতে আসছেন নতুন পড়ুয়ারা।
এ দিন এক দিকে যখন নবনির্মিত মেডিক্যাল কলেজের ‘উদ্বোধনী’ ক্লাস চলছে, তখনও দেখা গিয়েছে, পরিকাঠামো তৈরির কাজে নির্মাণকারী সংস্থার শ্রমিকদের ব্যস্ততা। দেখা গিয়েছে, পড়ুয়াদের হোস্টেল বা শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীদের আবাসনে যাতায়াতের কালীডাঙা মোড় থেকে চকমণ্ডলা যাওয়ার রাস্তার বেহাল দশার ছবিও। একই হাল অ্যাকাডেমিক ভবনে যাওয়ার রাস্তারও।
এ দিন রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজে পঠনপাঠনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরে সেখানকার পরিকাঠামোগত সমস্যাগুলি ধীরে ধীরে দূর করার আশ্বাস দিয়েছেন মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশাসনিক সূত্রে জানানো হয়েছে, এ দিন বিকেলে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ থেকে পড়ুয়া ও শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীদের চকমণ্ডলা যাতায়াতের জন্য দক্ষিণবঙ্গ পরিবহণ নিগমের একটি বাস চালু করা হয়েছে।
রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ শিখা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদের পড়াশোনার জন্য যে সব পরিকাঠামো প্রয়োজন, তা তাঁদের রয়েছে। পড়ুয়াদের হোস্টেল তৈরি হয়ে গিয়েছে। শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীদের জন্য একটি ৭-তলা ভবন নির্মাণকারী সংস্থা হস্তান্তর করেছে। একই রকম আরও একটি ভবন তৈরির কাজ চলছে। কাজ শেষ হয়েছে অ্যাকাডেমিক ভবনের। সম্পূর্ণ হয়েছে গ্রন্থাগার, গবেষণাগারও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy