একটু আশার আলো জ্বললেও ফের অন্ধকার। বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ নৌবাহিনীর হাইড্রোগ্রাফিক জাহাজ ‘এইচএমএস ইকো’ অনুসন্ধানস্থলে একটি ক্ষীণ বার্তা রেকর্ড করে। বার্তাটি অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এটি সম্ভবত ব্ল্যাকবক্সের নয়। নানা প্রাকৃতিক কারণে (যেমন তিমি মাছের ডাক) এমন বার্তা পাওয়া যেতে পারে।
অনুসন্ধানের সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকা ‘জয়েন্ট এজেন্সি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার’ (জেএসিসি) জানায়, এ দিন পারথের ১৭০০ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিমে ২ লক্ষ ৪৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার অঞ্চল জুড়ে খোঁজ চালানো হয়েছে। দশটি বিমান এবং ন’টি জাহাজ অনুসন্ধানের কাজে নেমেছিল। এ দিন ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত দৃশ্যমানতা ছিল। কিন্তু এ দিনও কিছুই পাওয়া যায়নি বলে জেএসিসি সূত্রে খবর।
‘অস্ট্রেলিয়ান ট্রান্সপোর্ট সেফটি ব্যুরো’ এখনও নিখোঁজ বিমান থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে প্লেনটি ভেঙে পড়ার জায়গাটি চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়া ছাড়াও মালয়েশিয়া, আমেরিকা, ব্রিটেন, চিনের দেওয়া তথ্য এ কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।