বুধবার আদালতে ঢোকার সময় সলমন। ছবি: পিটিআই।
২০০২
২৮ সেপ্টেম্বর: বান্দ্রার আমেরিকান এক্সপ্রেস বেকারির সামনে সলমনের সাদা রঙের ল্যান্ড ক্রুজার ফুটপাথে ঘুমিয়ে থাকা পাঁচ ব্যক্তিকে চাপা দেয়। এক জনের মৃত্যু। আহত চার।
২৮ সেপ্টেম্বর: সলমনের রক্ত পরীক্ষা।
২৮ সেপ্টেম্বর: বান্দ্রা পুলিশ গ্রেফতার করল সলমনকে। জামিনে মুক্ত।
১ অক্টোবর: বম্বে প্রহিবিশন অ্যাক্ট এবং মোটর ভেহিকলস আইনে সলমনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের।
ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪-২ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মুম্বই পুলিশ অনিচ্ছাকৃত হত্যার মামলা রুজু করে।
৭ অক্টোবর: বান্দ্রা থানায় সলমনের আত্মসমর্পণ এবং গ্রেফতার।
২১ অক্টোবর: বান্দ্রা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পুলিশের চার্জশিট দাখিল।
২৪ অক্টোবর: সলমনের জামিন মঞ্জুর।
২০০৩
মার্চ: ৩০৪-২ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে চলা মামলার বিরুদ্ধে মুম্বই দায়রা আদালতে সলমনের আবেদন।
মার্চ: দায়রা আদালতে তাঁর আবেদন বাতিল।
জুন: বম্বে হাইকোর্টে আবেদন সলমনের। তাঁর আইনজীবী আদালতে জানান, এই মামলায় ৩০৪-২ ধারা প্রযোজ্য নয়।
অক্টোবর: বম্বে হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ মহারাষ্ট্র সরকার।
ডিসেম্বর: সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, সলমনের বিরুদ্ধে চলা মামলায় ৩০৪-২ ধারা প্রযোজ্য হবে কি না তার সিদ্ধান্ত ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট নিতে পারে।
২০০৬
অক্টোবর: সলমনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট।
২০০৭
৩ অক্টোবর: সলমনের প্রহরায় থাকা যে পুলিশকর্মী এফআইআর করেছিলেন, অসুস্থ হয়ে সেই রবীন্দ্র পাটিলের মৃত্যু।
২০১৩
২৩ ডিসেম্বর: অতিরিক্ত মুখ্য মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ভি এস পাটিল ১৭ জন সাক্ষীর বয়ান শোনার পর মামলাটিকে দায়রা আদালতে পাঠিয়ে দেন।
২৪ জুন: দায়রা আদালত জানিয়ে দেয়, সলমনের বিরুদ্ধে অনিচ্ছাকৃত হত্যার ধারা প্রযোজ্য হবে। সলমনের আবেদন বাতিল।
২০১৪
২৭ এপ্রিল: নতুন করে মামলার শুনানি শুরু দায়রা আদালতে।
২৪ জুন: নতুন মামলায় দায়রা আদালত তাঁর বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে।
জুলাই: ৬৩ জন সাক্ষীর বয়ান-সহ বান্দ্রা থানা থেকে এই কেসের সমস্ত ফাইল হারিয়ে যায়। আদালত তদন্তের নির্দেশ দেয়।
১২ সেপ্টেম্বর: ফাইলগুলি পাওয়া যায়। আদালতে জমাও দেওয়া হয়।
২০১৫
২৫ মার্চ: ২৪ জন সাক্ষীর বয়ান শোনার পর আদালত শুনানি শেষ বলে জানিয়ে দেয়।
২৭ এপ্রিল: অতিরিক্ত দায়রা বিচারক ডি ডব্লিউ দেশপাণ্ডের সামনে সলমনের বয়ান রেকর্ড।
৩১ মার্চ: সলমনের গাড়ির চালক অশোক সিংহ আদালতে জানান, ওই রাতে সলমন নন, তিনিই গাড়ি চালাচ্ছিলেন।
১ এপ্রিল: সরকারি কৌঁসুলির সওয়াল শুরু।
১০ এপ্রিল: সলমনের আইনজীবীর সওয়াল শুরু।
২০ এপ্রিল: সওয়াল শেষ।
২১ এপ্রিল: আদালত জানিয়ে দিল ৬ মে রায় শোনানো হবে।
৬ মে: সলমনকে দোষী সাব্যস্ত করে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy