সুপ্রিম কোর্টে সোমবার ফের ভর্ৎসিত হলেন শ্রীনিবাসন। স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্নে তাঁকে বিবিসিআই-এর সাধারণ নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন বৈঠকে অংশগ্রহণ না করতে নির্দেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সেই নির্দেশকে কার্যত ‘বুড়ো আঙুল’ দেখিয়েই গত ৮ ফেব্রুয়ারি চেন্নাইয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ডের কার্যনির্বাহী বৈঠকে যোগ দেন শ্রীনি। এমনকী সেই বৈঠকের সভাপতিত্বও করেন তিনি। তাঁর এই ধরনের আচরণে রীতিমতো ক্ষুব্ধ হয় সুপ্রিম কোর্ট।
আদালত অবমাননার জন্য বিহার ক্রিকেট বোর্ড গত ১৮ ফেব্রুয়ারি শ্রীনিবাসনের বিরুদ্ধে একটি পিটিশন দাখিল করেছিল। সেই পিটিশনে বলা হয়, আদালতের নির্দেশ অগ্রাহ্য করে শ্রীনি এবং বিবিসিসআইয়ের আধিকারিকরা বোর্ড মিটিং করেছেন। বিহার ক্রিকেট বোর্ড এই প্রশ্নও তোলে যে, গত ২২ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্ট শ্রীনিকে বিসিসিআইয়ের সমস্ত দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও তিনি এই কাজ কী ভাবে করলেন?
সোমবার এ বিষয়ে শুনানি ছিল। এ দিন বিচারপতি টি এস ঠাকুর এবং ইব্রাহিম কলিফুল্লার ডিভিশন বেঞ্চ শ্রীনির এই ধরনের কাজের জন্য অসন্তোষ প্রকাশ করে। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাঁকে এ বিষয়ে জবাবদিহি করতে নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy