Advertisement
২৩ এপ্রিল ২০২৪
ভোট ক্যাম্পাস

জলপাইগুড়ি আনন্দচন্দ্র কলেজ

ভোটের হাওয়া লেগেছে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়েও। অনেকেই এ বার ভোট দেবেন প্রথমবার। কী বলছে সেই তরুণ প্রজন্ম? কী চাইছেন তাঁরা? উত্তরবঙ্গ নিয়েই বা তাঁদের প্রত্যাশা কী? উত্তরবঙ্গের নানা ক্যাম্পাস ঘুরে খোঁজ নিল আনন্দবাজার প্রথম বার ভোট, কী অনুভূতি? সারদা থেকে নারদ, এই ঘুষ কাণ্ডের সঙ্গে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব কতটা জড়িত বলে আপনি মনে করেন? নতুন সরকারের কাছে শিক্ষা নিয়ে কী প্রত্যাশা? কর্মসংস্থান নিয়ে কী প্রত্যাশা?

(বাঁ দিক থেকে) অভীপ্সা, ঋষিকা, শুভম ও দীপঙ্কর।—নিজস্ব চিত্র

(বাঁ দিক থেকে) অভীপ্সা, ঋষিকা, শুভম ও দীপঙ্কর।—নিজস্ব চিত্র

শেষ আপডেট: ১১ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৩১
Share: Save:

প্রথম বার ভোট, কী অনুভূতি? সারদা থেকে নারদ, এই ঘুষ কাণ্ডের সঙ্গে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব কতটা জড়িত বলে আপনি মনে করেন? নতুন সরকারের কাছে শিক্ষা নিয়ে কী প্রত্যাশা? কর্মসংস্থান নিয়ে কী প্রত্যাশা? উত্তরবঙ্গের কী কী সমস্যা রয়েছে? নতুন সরকার কী কী করতে পারে? সোশ্যাল মিডিয়া নাকি চিরাচরিত মিটিং-মিছিল? পরিবেশ নিয়ে কেউ ভাবে না। আপনি কি মনে করেন, এটা ঠিক?

অভীপ্সা পণ্ডিত

দ্বিতীয় বর্ষ

প্রথম বার ভোট দেব। একটু নার্ভাস লাগছে।

মুখ্যমন্ত্রী জড়িত মনে হয় না। দলের নেত্রী হিসেবে দায়িত্বও এড়াতে পারেন না।

অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাশ-ফেল চালু রাখা উচিত।

ভাল ফল করে যাতে চাকরি মেলে, তা দেখা হোক।

উত্তরে বন্যা বড় সমস্যা। তা মেটানোর জন্য জরুরি ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।

সোশ্যাল মিডিয়া

পরিবেশ নিয়ে বাম-ডান কেউই কিছু ভােব না।

ঋষিকা বাগচী

দ্বিতীয় বর্ষ

প্রথম ভোট দেব ভেবে খুব উত্তেজিত লাগছে।

দলের সবাই জড়িত, অথচ মুখ্যমন্ত্রী জানেন না হতে পারে না।

শিক্ষার মান উন্নত করতে পদক্ষেপ করা জরুরি।

কর্ম সংস্থানের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনা দরকার।

চিকিৎসা পরিষেবা উন্নত মানের করতে হবে।

মিটিং মিছিলের একটা আলাদা গুরুত্ব আছে।

পরিবেশ নিয়ে কোনও দলই কিছু ভাবে না।

শুভম রাউত

দ্বিতীয় বর্ষ

নাগরিকত্বের অধিকার পাব।

মুখ্যমন্ত্রীর অজান্তে কিছু হয়েছে বলে মনে করি না।

গুন্ডাগিরি বন্ধ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার পরিবেশ ফেরাতে হবে।

এসএসকে, টেট পরীক্ষা দুর্নীতিমুক্ত করতে হবে।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এনে স্বাস্থ্য পরিষেবা বাড়াতে হবে।

মিছিল-মিটিং।

পরিবেশ নিয়ে কোনও দল ভাবে না।।

দীপঙ্কর মোহান্ত

দ্বিতীয় বর্ষ

বেশ নতুন কিছু করব।

মুখ্যমন্ত্রী জড়িত নন নিশ্চয়ই।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে পড়াশোনার মান উন্নয়নে নজর দরকার।

সরকারি এবং বেসরকারি সমস্ত ক্ষেত্রেই কর্ম সংস্থানের সুযোগ দরকার।

চা শিল্পের অবস্থা মারাত্মক। চা বাগান খোলার ব্যবস্থা করে অবস্থা ফেরানো হোক।

সোশ্যাল মিডিয়া।

ডান-বাম কেউই পরিবেশ নিয়ে ভাবে না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE