পার্ক সার্কাসের মঞ্চে রাহুল গাঁধী ও বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। —নিজস্ব চিত্র।
বাংলার রাজনীতিতে অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী এখন কলকাতা। কংগ্রেস এবং সিপিএমের শীর্ষ নেতৃত্ব হাজির এক মঞ্চে। বিধানসভা নির্বাচনে বাম-কংগ্রেস জোট বেঁধে লড়লেও দু’দলরেই শীর্ষ নেতা একই মঞ্চে হাজির, এমন ঘটনা আগে ঘটেনি। পার্ক সার্কাস ময়দানে জোটের নির্বাচনী জনসভার মঞ্চে আজ এক সঙ্গে হাজির হয়েছেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী এবং রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা শীর্ষ সিপিএম নেতা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। কী বলছেন রাহুল? কী বলছেন বুদ্ধদেব? পড়ুন লাইভ:
• মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র কটাক্ষ দীপার। বললেন, কলকাতাকে আর লন্ডন বানাতে হবে না। আমরা আপনাকে এ বার এয়ার টিকিট কেটে দেব। আপনি লন্ডনে গিয়ে থাকুন।
• ভাষণ শেষ করলেন রাহুল গাঁধী। ধন্যবাদজ্ঞাপক ভাষণ দিতে উঠলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা ভবানীপুরের কংগ্রেস প্রার্থী দীপা দাশমুন্সি।
• জোটই জিতবে এ বারের নির্বাচনে, জোর দিয়ে বললেন রাহুল।
• সেতু বিপর্যয়ের পর মমতা বলেছেন, দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন। আমি বলছি, আপনাকে আর ব্যবস্থা নিতে হবে না। আমরা সরকারে আসছি, আমরাই ব্যবস্থা নেব। বললেন রাহুল গাঁধী।
• দেশের মধ্যে বাংলাকে এক নম্বরে নিয়ে যাব। আমরা ক্ষমতায় এসে মোদীজিকে দেখিয়ে দেব, বাংলা কী করে উন্নতির দিশা দেখায়। —রাহুল।
• পাঁচ বছর ধরে কিছুই করেননি মমতা। কোনও ঘটনাতেই কোনও ব্যবস্থা নেননি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।
• বাম-কংগ্রেসের জোট নির্বাচনে জিতছে, বললেন রাহুল।
• বাংলায় মোদী আর মমতা সাজানো লড়াই করছেন। — রাহুল।
• সেতু ভেঙেছে। সেতুর কন্ট্রাক্টরও মুখ্যমন্ত্রীর। পাঁচ বছর ধরে উড়ালপুল তৈরি চলছে। তাতে লাভ কার হল? তৃণমূলের। কিন্তু সাধারণ মানুষের মৃত্যু হল।
• সারা দেশে যখন খরা পরিস্থিতি, তখন মোদীজি বিদেশে ঘুরতে ব্যস্ত।
• নরেন্দ্র মোদীর সরকারকেও কড়া ভাষায় আক্রমণ রাহুলের।
• মমতাও বলেছিলেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে চান। কিন্তু আপনার লোক ক্যামেরার সামনে ঘুষ নিচ্ছেন আর আপনি নিশ্চুপ! কিচ্ছু বললেন না! —রাহুল গাঁধী।
• কালো টাকা ফিরিয়ে আনব বলে প্রতিশুরিত দিয়েছিলেন মোদী। বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী বানালে বিদেশে গচ্ছিত কালো টাকা দেশে ফিরিয়ে আনব। পুরোটাই ছিল ভোটের গিমিক।
• দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে মমতা লড়াই করতেন, সারদা কেলেঙ্কারি হওয়ার পর তিনি একটা কথাও বললেন না।
• বাংলার মতো কেন্দ্রের মোদী সরকারও ধোঁকা দিয়ে চলেছে দেশের মানুষকে।
• মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাঁচ বছর আগে বলেছিলেন, বেকারদের কর্মসংস্থান হবে। আজও তা হয়নি। বললেন রাহুল।
• এখন বাংলা অন্য সব রাজ্যের পিছনে চলে গিয়েছে।
• কংগ্রেস প্রার্থীদের পাশাপাশি বামপন্থী প্রার্থীদেরও নাম বললেন রাহুল, সকলকে জেতানোর জন্য কলকাতার মানুষের কাছে আহ্বান জানালেন।
• ভাষণ শুরু করলেন কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী।
• আমরা পারব। আমরা আবার সরকার গড়তে পারব। আমরা জানি কী ভাবে একটা সরকার চালাতে হয়। বললেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
• আপনারা বামপন্থীদের জয়যুক্ত করুন। আপনারা কংগ্রেস প্রার্থীদেরও জয়যুক্ত করুন। — বুদ্ধদেব।
• জোট এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা জিতবই।
• তৃণমূলকে হারানো মানে বিজেপিকে হারানো।
• এই স্বৈরাচারী শাসককে সরতেই হবে। পশ্চিমবঙ্গে আমরা গণতন্ত্র ফেরত চাই। বললেন বুদ্ধদেব।
• সবাইকে শুধু ভয় দেখাচ্ছে, মিডিয়াকে ভয় দেখাচ্ছে, বিচারপতিদেরও ভয় দেখাচ্ছে, কাউকে কিছু বলতে দেবে না।
• পাঁচ বছরে পশ্চিমবঙ্গের সর্বনাশ হয়ে গিয়েছে। এই সরকারকে পরাস্ত করতেই হবে।
• এই তৃণমূলকে সরাতেই হবে। এই সরকারের নেতৃত্বে রাজ্যে একটাও কারখানা হবে না। তৃণমূল না সরলে এ রাজ্যের কিচ্ছু হবে না। বললেন বুদ্ধদেব।
• ভয়ঙ্কর একটা সরকার। একে রুখতে একা পারব না। তাই ঐক্যবদ্ধ হয়েছি।
• এই সমাবেশে লাল ঝান্ডা উড়ছে। কংগ্রেস নেতা ও বামফ্রন্টের নেতারা এক মঞ্চে এসে দাঁড়িয়েছি। আমি ও রাহুল গাঁধী এক মঞ্চে। কেন? আমরা বুঝতে পারছি, এ বাংলার এখন ভয়ঙ্কর বিপদ।: বুদ্ধদেব
• আজকের সমাবেশের গুরুত্ব আপনারা বুঝতে পারছেন। এই পার্ক সার্কাস ময়দান অনেক সমাবেশ দেখেছে, কিন্তু এই সমাবেশ দেখেনি। বললেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
• ভাষণ দিচ্ছেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
• পরিবর্তনের ডাক দিচ্ছি আমরা।
• জোট সরকার আসা শুধু সময়ের অপেক্ষা।
• ১৯ তারিখের পর আমরা সরকার গড়ছি।
• ১৯ মে’র পর বাংলায় নতুন সরকার আসছে, বললেন অধীর চৌধুরী।
• ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকল বাংলা: অধীর।
• ভাষণ দিচ্ছেন অধীর চৌধুরী।
• রাহুল গাঁধী এবং বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে এক সঙ্গে মালা পরিয়ে বরণ।
• রয়েছেন অধীর চৌধুরী, মানস ভুঁইয়া, প্রদীপ ভট্টাচার্য, দীপা দাশমুন্সি এবং বালিগঞ্জ কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী কৃষ্ণা দেবনাথ।
• পার্ক সার্কাসের নির্বাচনী সভামঞ্চে পৌঁছলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এবং রাহুল গাঁধী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy