Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Entertainment News

ভবানীপুর গুজরাতি এডুকেশন স্কুল ৫০০ পড়ুয়াকে দেখাল ‘হামি’

শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং নন্দিতা রায়ের ‘হামি’ মুক্তি পেয়েছে গত ১১মে। তার পর থেকেই নন্দনে টানা হাউজফুল যাচ্ছে ছবিটি। আর এর মধ্যেই এক অভিনব ঘটনার সাক্ষী থাকল ‘হামি।’

‘হামি’ ছবির একটি দৃশ্য। ছবি: ইউটিউবের সৌজন্যে।

‘হামি’ ছবির একটি দৃশ্য। ছবি: ইউটিউবের সৌজন্যে।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ১৭ জুন ২০১৮ ১০:৫৪
Share: Save:

টানা ৩৭ দিন হাউজফুল। হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। এটাই ‘হামি’র রেকর্ড।

শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং নন্দিতা রায়ের ‘হামি’ মুক্তি পেয়েছে গত ১১মে। তার পর থেকেই নন্দনে টানা হাউজফুল যাচ্ছে ছবিটি। আর এর মধ্যেই এক অভিনব ঘটনার সাক্ষী থাকল ‘হামি।’

সিনেমা হল থেকে বেরিয়ে দর্শকদের একটা বড় অংশ বলেছেন, ‘হামি’ ছোটদের ছবি। কোথাও আবার বড়দেরও। আসলে খুব গুরুত্বপূর্ণ সমাজবোধকে ছোটদের মাধ্যমে ফ্রেমবন্দি করেছেন পরিচালক জুটি। অনেক দর্শকই দাবি করেছিলেন, স্কুল থেকে এ ছবি দেখানোর ব্যবস্থা করা হোক। এ বার সেটাই হল।

আরও পড়ুন, টেলিভিশন থেকে উধাও পায়েল, কেন জানেন?

গত শনিবার ভবানীপুর গুজরাতি এডুকেশন স্কুলের তরফে বিভিন্ন শ্রেণির প্রায় ৫০০ পড়ুয়াকে নিয়ে নন্দনে ‘হামি’ দেখাতে নিয়ে যান শিক্ষিকারা। স্কুল ড্রেসেই সিনেমা দেখাটা তাদের কাছে অন্য রকম অভিজ্ঞতা। হল থেকে বেরিয়ে উচ্ছ্বাস ধরা পড়ে পড়ুয়াদের গলায়। অনেক অবাঙালি পড়ুয়াও ভালবেসে ফেলেছে ছবির দুই খুদে অভিনেতা ব্রত এবং তিয়াশাকে।

‘হামি’ তাঁদের কেরিয়ারে কার্যত রেকর্ড তৈরি করেছে বলে দাবি করেছেন শিবপ্রসাদ। তিনি বলেন, ‘‘টানা ৩৭ দিন নন্দনে হাউজফুল ‘হামি’। এর আগে ‘প্রাক্তন’ ১৯ দিন এবং ‘পোস্ত’ ২৪ দিন ছিল। আমাদের কোনও ছবির ক্ষেত্রে এর আগে তো এমন হয়নি। আর কারও ক্ষেত্রে হয়েছে কিনা বলতে পারব না।’’

আরও পড়ুন, উত্তমকুমার মোহনবাগানের ফ্যান ছিলেন

আক্ষরিক অর্থেই চলতি গরমের ছুটি জমিয়ে দিয়েছে যে সব ছবি তার মধ্যে অন্যতম ‘হামি।’ এ বার তার মুকুটে যোগ হল এক নতুন পালক।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Haami Tollywood Bengali Movie Celebrities
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE