বাংলায় যতটুকু যশ পেয়েছেন, সেটা ধরে বসে থাকতে চান না তিনি। সব ভুলে গিয়ে কলকাতার বাইরে গিয়ে 'স্ট্রাগল' করতে হলে তাতেও রাজি তিনি। শূন্য থেকে শুরু করতে হলেও তাই করবেন। তিনি আজ বাংলার ঘরে ঘরে। সকলের শ্রদ্ধা এবং আদরের রানিমা। তিনি অষ্টাদশী দিতিপ্রিয়া রায়।
দিতিপ্রিয়া তাঁর পেশাদার জীবনের আগামী পরিকল্পনা নিয়ে কথা বললেন আনন্দবাজার ডিজিটালের সঙ্গে।
পরিকল্পনার সঙ্গে বাস্তব মিলবে না হয়তো, কিন্তু স্বপ্ন দেখতে কে না চায়? স্বপ্নের তালিকা তৈরিতেও তো কোনও বাধা নেই। আর সেই তালিকার দু’এক টুকরো কথা উঠে এল আড্ডায়।
মেথড অ্যাক্টিংয়ে বিশ্বাসী নন দিতিপ্রিয়া। সুইচ অফ-সুইচ অন করতে জানেন তিনি। যখন ‘করুণাময়ী রাণী রাসমনি’-র রানিমা, তখন তিনি সেটাই। একই দিনে ‘অভিযাত্রিক’-এর শ্যুটিংয়ে তিনি সঙ্গে সঙ্গে ‘অপর্ণা’ হয়ে উঠতে পারেন। তাই আপাতত ভাল কাজের সন্ধান এলে তিনি ছোট পর্দা ও বড় পর্দা-দু'টিকেই সমান তালে চালাতে চান। কিন্তু এটাও তো সত্যি যে রানিমা চিরকাল বেঁচে থাকবেন না। তাঁকে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হবে। তখন দিতিপ্রিয়াকেও বাঙালির ঘর থেকে 'রানিমা' হিসেবে বিদায় নিতেই হবে।