শুটিংয়ের অবসরে। ছবি: কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক পেজের সৌজন্যে।
আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। তারপরই আসছে, সবথেকে বেশি অপেক্ষা করে থাকি যার জন্য, সেই দুর্গাপুজো।
পুজো বললেই পুজোর প্রেমের কথা মনে হয় অনেকেরই। কিন্তু বিশ্বাস করুন, পুজোতে আমার একটাও প্রেম হয়নি কখনও। কারণ যখন থেকে প্রেম ব্যাপারটা বুঝতে শুরু করলাম, বাড়ি থেকে বেরোতাম— সব ছেলেকেই যেন একরকম মনে হত। কেমন যেন ধুতি পাঞ্জাবি বা পাজামা পাঞ্জাবি পরে একই রকম সাজ। হা হা হা…।
আরও পড়ুন, পুজোয় কোন বিশেষ কারণে নীলাঞ্জনার উপর ভরসা করেন যিশু?
বিয়ের পর এটা আমার প্রথম পুজো। তাই প্ল্যানিং করছি একটু একটু করে। শুটিংয়ের প্রেশার তো রয়েইছে, সেটার জন্য তো আর পুজোর আনন্দটা মিস করা যাবে না। অষ্টমীতে উপোস করব, সন্ধি পুজোর সময় তো বটেই নবমীতেও প্যান্ডেলে থাকব… বেশ কিছু প্ল্যান চলছে। শাড়ি তো প্রচুর রয়েছে, তাই খুব একটা কিছু কিনছি না। কিন্তু ব্লাউজ তৈরি করতে দিতে যাওয়ার সময় পাচ্ছি না। তবে আমার এক বন্ধু কথা দিয়েছে আমাকে ব্লাউজ বানিয়ে দেবে। ওর ওপর ভরসা আছে আমার।
আরও পড়ুন, ও কি এ বার পুজোয় আসতে পারবে…
আমি যদি পারতাম ফিরে যেতাম ছোট বেলার পুজোয়। বাবা-মা হাত খরচ দিত, তা থেকেই ফুচকা, ঝালমুড়ি, রোল, চিপস খাওয়া— কোনও দায়দায়িত্ব ছাড়া নির্ভেজাল আনন্দের দিনগুলোতে ফিরে যেতে পারলে খুব ভাল হত। এই নস্টালজিয়া প্রতি বছর ফিরে ফিরে আসে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy