নাগাসাকির নাম বললেই মনে পড়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতার কথা। পারমানবিক বোমায় শেষ হয়ে যাওয়ার পর কেটে গিয়েছে সাত দশক। শত্রুতা ভুলে আমেরিকা ও জাপানের মধ্যে এখন সুসম্পর্ক। কিন্তু তাতেও যে এমন হেনস্থা হতে হবে তা বোধহয় ভাবেননি এ বছরের ‘মিস ইউনিভার্স জাপান’।
নাগাসাকির বাসিন্দা আরিয়ানা মিয়ামোতো ২০১৫ সালে বিশ্বসুন্দরীদের দরবারে নিজের দেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন। একুশ বছরের সুন্দরীর মা জাপানের বাসিন্দা হলেও বাবা আফ্রো-আমেরিকান। স্বভাবতই আরিয়ানার চোহারায় তাই ফুটে উঠেছে বাবার আদলও। এবং সেখানেই আপত্তি তুলেছে সে দেশের ‘অনলাইন-ইউসার’-রা।তিনি আরিয়ানার ‘ফরেন ফেস’। তাই তাঁকে বলা হচ্ছে ‘হাফু’। সে দেশের এক সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী, আরিয়ানা ‘জাপান সুন্দরী’ শিরোপা পাওয়ার যোগ্য নন। এ সব প্রতিকূলতা ফুত্কারে উড়িয়ে সুন্দরীর ঘোষণা, দেশবাসী তাঁকে স্বীকৃতি না দিলেও বিদেশের সংবাদমাধ্যম তাঁকে যথেষ্ট মর্যাদা দিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy