শিলাদিত্য মৌলিক। ছবি: সৌম্য বারিক।
শেষ বিকেল। দার্জিলিং। পাহাড়ি বাঁক পেরিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। ছোট্ট উঠোনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে চলছে গল্প। কোথাও জিনস-সোয়েটারের শ্রীলেখা মিত্র, কোথাও চশমা চোখে সিদ্ধার্থ, কোথাও হালকা চাদর গায়ে ইশা সাহা, কোথাও বা স্থানীয় প্রোডাকশন ম্যানেজার সৈকত।
শিলাদিত্য মৌলিকের প্রথম বাংলা ছবি ‘সোয়েটার’-এর শুটিং সেট। বেশ কিছুক্ষণ প্যাক আপ বলে দিয়েছেন পরিচালক। সন্ধেয় আবার শুটিং হবে। তার আগে আলসেমির আড্ডা চলছে সেট জুড়ে।
একে একে গাড়িতে তোলা হচ্ছে শুটিংয়ের জিনিস। উঠছে প্রোডাকশনের খাবার। হালকা হিমেল হাওয়া বয়ে আনছে অপেক্ষা...। কিন্তু কীসের?
ছবিটা গত ৫ সেপ্টেম্বরের। সে দিনই ছিল শিলাদিত্যর জন্মদিন। প্যাক আপের পর কেকের অপেক্ষা করছিল গোটা টিম। অপেক্ষা চলছিল সেলিব্রেশনের।
আরও পড়ুন, শ্রীলেখা-সিধুর ‘দাম্পত্য’... দার্জিলিঙে?
কেক এল। সমবেত হাততালি, হুল্লোড়ে কেক কাটলেন শিলাদিত্য। কেক খেতে খেতে বললেন, ‘‘খুব ভাল লাগছে। প্রযোজক অনিমেষ, সৌম্যকে ধন্যবাদ অ্যারেঞ্জমেন্টের জন্য। আমার তো মনে হয় এটা বেস্ট বার্থডে আমার।’’
শুরু হল হুল্লোড়। ইউনিটের সকলকে প্রায় ধরে ধরে কেক মাখালেন ইশা। সকলকে আলাদা করে কেক সার্ভ করলেন অনিমেষ। এক কোণে দাঁড়িয়ে ডায়েটের তোয়াক্কা না করে তখন শ্রীলেখা কেকে মগ্ন। ‘‘কেকটা দারুণ, হোটেলে ফিরে জিম করতে হবে’’ হাসতে হাসতে বললেন অভিনেত্রী।
(সেলেব্রিটি ইন্টারভিউ, সেলেব্রিটিদের লাভস্টোরি, তারকাদের বিয়ে, তারকাদের জন্মদিন থেকে স্টার কিডসদের খবর - সমস্ত সেলেব্রিটি গসিপ পড়তে চোখ রাখুন আমাদের বিনোদন বিভাগে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy