এই আইপিএল-এর দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরিটি তো করেই ফেললেন সুনীল নারিন। সঙ্গে ইউসুফ পাঠানের সঙ্গে উঠে এলেন এক তালিকায়, আইপিএল-এর দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির মালিক হিসেবে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কে কে রয়েছেন আইপিএল-এর দ্রুততম হাফ সে়ঞ্চুরির তালিকায়।
সুনীল নারিন (কলকাতা)
২০১৭ আইপিএল-এ বেঙ্গালুরুর মাটিতে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। সদস্য বোলার থেকে অল-রাইন্ডার হয়েছেন নারিন। ১৫৯ রানের লক্ষ্যে ওপেন করতে নেমেছিল কলকাতা। আর সেই লক্ষ্যেই ১৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ফেললেন তিনি।
ইউসুফ পাঠান (কলকাতা)
একই তালিকায় রয়েছেন কলকাতারই ইউসুফ পাঠানও। যদিও তিনি ওই দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরিটি করেছিলেন ২০১৪ সালের আইপিএল-এ। সেখানেই হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমেছিল কলকাতা। লক্ষ্য ছিল ১৬১ রানের। ১৪.২ ওভারে সেই ম্যাচ জিতে নিয়েছিল কলকাতা। আর ১৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন ইউসুফ পাঠান।
সুরেশ রায়না (চেন্নাই)
এর পর সেই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন সুরেশ রায়না। পঞ্জাবের বিরুদ্ধে ২০১৪র আইপিএল-এ রায়নার ২৭ বলে ৮৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংসেই ১৬ বলে হাফ সেঞ্চুরিটি করেছিলেন।
আরও খবর: আইপিএল-এ চোটের তালিকায় এ বার মার্কাস স্তইনিস
চার নম্বরে রয়েছেন এই বিগ হিটার। ২০১৩র আইপিএল-এ পুণে ওয়ারিয়র্সের বিরুদ্ধে ১৭ বলে ৫০ রান করেছিলেন তিনি। এবং তার পর সেঞ্চুরিও হাঁকিয়েছিলেন। ১৭ বলে ৫০ থেকে পরের ৫০ রান করেছিলেন ১৩ বলে। আর ৬৬ বলে ১৭৫ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট (ডেকান চার্জার্স)
আইপিএল-এর দ্বিতীয় বছরই এই রেকর্ড করেছিলেন তিনি। দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের বিরুদ্ধে ম্যাচে ১৭ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন গিলক্রিস্ট। ২০০৯ সালের প্রথম সেমিফাইনাল ছিল সেটা।
ক্রিস মরিস (দিল্লি)
১৭ বলে হাফ সেঞ্চুরির তালিকায় রয়েছে মরিসও। গত বছরেরই ঘটনা। গুজরাতের বিরুদ্ধে ১৭৩ রানের লক্ষ্যে নেমেছিল ডেয়ারডেভিলসরা। যদিও মরিসের দুরন্ত ইনিংস দলকে জেতাতে পারেনি। মাত্র এক রানে হারতে হয়েছিল দিল্লিকে।
কেরন পোলার্ড (মুম্বই)
এই তালিকায় রয়েছেন মুম্বইয়ের এই ব্যাটসম্যানও। কলকাতার বিরুদ্ধে ১৭ বলে দুরন্ত হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনিও। ১৭৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪২ বলে ৬৯ রান করেছিলেন তিনি। ২০১৬ আইপিএল-এর ঘটনা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy