বাঙালির গান ফিরে ফিরে এল বাবা-ছেলের আড্ডায়।
তিনি বাঙালি সাহেব বা ‘ম্যাডলি বাঙালি’। ধুতি-পাঞ্জাবিতে তাঁকে ভাবাই যায় না। ছেলে নীল দত্তের সঙ্গে আড্ডা দিতে দিতে বললেন, বাঙালিদের মধ্যে একটা আন্তর্জাতিক ‘লেগাসি’ রয়েছে। বাঙালি মানেই রসগোল্লা, লুচি আর দুর্গাপুজো নয়। আমাদের ভাবনা-ধর্ম-রাজনীতি— সবেতেই অন্য অনেক কিছুর প্রভাব আছে। রবীন্দ্রনাথ, রামমোহন রায় থেকে নীরদ সি চৌধুরী, সত্যজিৎ রায়, অমিতাভ ঘোষ, সকলেই গ্লোবাল বাঙালি। কলকাতায় বসে বাঙালিয়ানাকে লোকালাইজ করার বিরোধী আমি।
বাঙালির গান ফিরে ফিরে এল বাবা-ছেলের আড্ডায়। এ বারের ১৪২৫ মানে তাঁর কাছে ছবি আসা। এমন এক ছবি যেখানে গান নিয়ে ফিরছেন তারা। আজকের বাঙালি যে ভাষায় কথা বলে এটা তাঁদের গান। তাঁদের ছবি। আমি আসব ফিরে।
নতুন বছর বাবা আর ছেলের কাছে তাই গানের বছর। এমন সব গানে যে গানে শান্তি ফিরবে। তাঁরা মনে করেন, এই ভয়ঙ্কর পৃথিবীতে একমাত্র গান দিয়ে শান্তির দরজা খোলা যেতে পারে।
আনন্দবাজারের সঙ্গে আড্ডায় নীল-অঞ্জন:
এক বার এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “আমার মধ্যে যে ৩০ শতাংশ বাঙালি আছে, সেটা থেকেই ব্যোমকেশ করা। যদিও ব্যোমকেশকে আমার গ্লোবাল বাঙালিই মনে হয়। বাকি ৭০ শতাংশ অঞ্জন দত্ত কিন্তু আরও অনেক কিছু করে বেড়ায়!”
নতুন বছরে অনেক কিছুর অঞ্জন দত্তকে খুঁজে পাবে বাঙালি!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy