দুর্গাপূজো চলে সাধারণত ষষ্ঠীর অধিবাস ধরে সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী, দশমী অর্থাৎ পাঁচ দিন। অবশ্য অনেক বনেদি বাড়ির পুজো চতুর্থী থেকেই শুরু হয়ে যায়। যদিও সংখ্যায় তা খুবই কম। কারণ সেই রাজাও নেই আর রাজত্বও নেই। আছে শুধু কৌলিন্য। বংশধরেরা বহন করে চলেছেন মাত্র।
এখন দেখে নেওয়া যাক, মহাষ্টমীতে যদি আপনার বংশে নবজাতক আসে তবে তার ভাগ্য, কর্ম, ভবিষ্যৎ কেমন হবে-
১৪২৫ বঙ্গাব্দের ৩০ আশ্বিন, বুধবার, মহাষ্টমীর দিন যারা জন্মগ্রহণ করবে, তাদের মধ্যে বৃহস্পতির প্রভাবে উচ্চাভিলাশ, ইচ্ছাশক্তি ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ভাব বিশেষ ভাবে প্রকট হবে। জনহিতকর কাজে লিপ্ত হবে এরা। দায়িত্ব ও বিশ্বাসপূর্ণ কাজে নিজেকে নিয়োজিত করবে। লোকের কাছে গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। অর্থবান হবে। বিদ্যাবুদ্ধির প্রখরতা যথেষ্ট থাকবে।
ইংরেজি মাসের ১৭ অক্টোবর। সংখ্যাতত্ত্বের দিক থেকে এরা ৮ সংখ্যার জাতক বা জাতিকা। এদের জীবন সংগ্রামময়, কখনও সাফল্যের উচ্চ শিখরে বা কখনও একেবারে সাধারণ। তাই সাধারণত এরা জনপ্রতিনিধি হয়ে থাকে। কখনও বিশাল ঐশ্বর্য কখনও বা হতদরিদ্র হয়। অবশ্য এদের ভাগ্য, কর্ম ও প্রচেষ্টায় জাতক-জাতিকা উঠে দাঁড়াবে। জীবন সংগ্রামের নতুন রূপ দিতে সক্ষম হবেই বলা যায়।
এখন দেখে নেওয়া যাক মহাষ্টমীর দিন যাদের জন্ম হবে তাদের জন্মছক কেমন হবে-
মকর রাশি, শূদ্র বর্ণ, উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র, অষ্টমীতিথি, নরগণ। যাদের রাত্রি সাড়ে ন’টার পর জন্ম হবে তাদের দেবগণ ও চন্দ্রের দশা ভোগ হবে। জন্ম সময়ে রবি যে রাশিতে থাকবে উক্ত জাতক বা জাতিকার সেই লগ্ন হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy