একাদশ স্থান থেকে বড় দাদা বা দিদির বিচার হয়। তৃতীয় ভাব থেকে বিচার হয় ছোট ভাই বা বোন। নবম ভাব থেকে বিচার হয় বাবার বড় ভাইয়ের। ষষ্ঠ ভাব থেকে মাতুলের বিচার হয়। আবার দ্বাদশ ভাব থেকে বিচার হয় কাকার। মায়ের বড় ভাই ও বোনের বিচার হয় দ্বিতীয় ভাব থেকে এবং ছোট ভাই বা বোনের বিচার হয় ষষ্ঠ ভাব থেকে। ঠাকুরদাদার বিচার হয় সপ্তম ভাব থেকে, আবার ঠাকুমার বিচার হয় লগ্ন থেকে। (যেহেতু দশম ভাব থেকে পিতা ও চতুর্থ ভাব থেকে মাতার বিচার হয়)।
এখন দেখে নেওয়া যাক ধনু রাশি ও লগ্নের জাতক-জাতিকার আত্মীয় ভাগ্য শুভ না অশুভ:
ধনু লগ্ন বা রাশির জাতক– জাতকের আত্মীয়স্বজনের স্থান শুভই হয়। বড় ভাই বা দিদির থেকে এরা সাহায্য ও সহযোগিতা পায়। ছোট ভাই বা বোন এদের অনুগতই থাকে। ধনু রাশি লগ্নের জাতক পরিবারকেন্দ্রিক এবং পরিবার পরিচালনায় দক্ষ হওয়ায় আত্মীয়রা এদের একটু সমঝে চলে। আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে মৌখিক সু-সম্পর্ক এদের চিরকালই থাকে। ধনু লগ্ন বা রাশির দ্বিতীয় পতি শনির শুভাশুভ অবস্থানে কিছুটা হেরফের হয়। মকর রাশিতে রাহুর অবস্থানে আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমলিন্য হতে পারে। দ্বিতীয়ে রবি বা চন্দ্রের অবস্থানও বিশেষ শুভ ফল দেয় না (আত্মীয় স্বজনের ক্ষেত্রে)। এ ছাড়া বুধ,শুক্র বা কেতুর অবস্থানে আত্মীয়দের সঙ্গে সুপ্রীতি বজায় থাকে। মামা ও মাসিদের সঙ্গে সুন্দর সম্পর্ক তৈরি হয় এবং তা স্থায়ী হয়। শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের সঙ্গে সারা জীবনই একটি মানসিক দূরত্ব থাকে।
আরও পড়ুন : মেষ রাশির জীবনে কী কী ঘটতে পারে বাংলার নতুন বছরে
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy