দেখে নেওয়া যাক, শাস্ত্র অনুযায়ী কিছু প্রয়োগ পদ্ধতির এবং রীতি –নীতির কথা যেগুলো মেনে চললে জীবনে আর্থিক সুস্থিতি আসবে।
সবার আগে আপনি ধনী বা মধ্যবিত্ত কিংবা অল্পবিত্ত যাই হয়ে থাকুন, সাধ্যমতো কিছু না কিছু অবশ্যই দান করবেন। এমন নয় যে আপনার সাধ্য না থাকলেও আপনাকে হাজার হাজার টাকা দান করতে হবে। শ্রদ্ধার সঙ্গে আপনি যতটা পারবেন ততটাই দেবেন। শুধু অর্থদান নয়, বিপদে আপদে মানুষকে যে কোনও ভাবে সহায়তাও দান বলে গণ্য হয়।
প্রতিদিন দাঁত ও মুখ পরিস্কার রাখবেন। সৌভাগ্যলক্ষী তন্ত্রে বলা হয়, যিনি নিয়মিত দাঁত মাজেন না তিনি বিষ্ণুতুল্য গুণী ব্যক্তি হলেও লক্ষী তাকে পরিত্যাগ করেন।
খেতে খেতে থালায় দাগ কাটা, থালা বা টেবিল বাজানো লক্ষীপ্রাপ্তির অনুকূল নয়।
প্রতিদিন ভিজে পায়ে অর্থাৎ খাওয়ার আগে পা জল দিয়ে ধুয়ে কিন্তু না মুছেই খেতে বসবেন। এতে আপনার ধন বৃদ্ধি তথা আয়ু বৃদ্ধি হবে।
বাড়ির পূর্বদিকে সুগন্ধী সাদা ফুলের গাছ লাগাবেন। সারা বছরে অন্তত একটি পূর্ণিমায় নারায়ণের পূজো তথা সিণ্ণি দেবেন। এতে পরিবারের মঙ্গল হবে।
সম্ভব হলে সুবর্ণ স্ফটিক মালা বা ব্রেষ্টলেট অভিমন্ত্রিত করে ধারণ করবেন। এতে আপনার শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে। ধনস্থানে সৌভাগ্যলক্ষী পুটলি রাখলে সংসারে ধন বৃদ্ধি হবে।
রাশিচক্রে দারিদ্রযোগ বা বাস্তুদোষের কারণে যখন আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়, তখন প্রতিকারের বিশেষ প্রয়োজন।
জগজ্জননীর কাছে প্রার্থনা করি আমাদের সবার জীবনে শুধুমাত্র শারদীয়াতে নয়, জীবনেই প্রতিটি উৎসবেই যেন আমরা মহামায়ার আশীর্বাদ পাই, তার চরণে মন রাখতে পারি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy