প্রাচীন কাল থেকেই লক্ষণ শাস্ত্রের প্রচলন দেখা যায়। হাজার হাজার লোক এই শাস্ত্রকে পরীক্ষা করে দেখেছেন, বুঝেছেন। প্রাচীন গ্রন্থেও লক্ষণ শাস্ত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায়। এখন এখানে নারীর হাঁটার কিছু প্রামাণ্য লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করা হল। আপনিও এগুলিকে যাচাই করে দেখতে পারেন।
১। যে নারী ধীরে ধীরে পা বাড়িয়ে হাঁটে ও প্রতিটি ধাপ অল্প অল্প ফেলে, সে সতী নারী, জীবনে উন্নতিশীল ও সুখী হয়।
২। যে নারী জোরে জোরে বা লম্বা লম্বা পা ফেলে চলে, সে জীবনে অনেক বাধা পায়। কষ্টের মধ্য দিয়ে দিন কাটে তার। নানা কারণে মিথ্যা দুর্নাম হতেও পারে।
৩। নারীদের বিনা কারণে জোরে জোরে চলা পুরুষালি ভাব ও মানসিক চাঞ্চল্য বোঝায়।
৪। যে নারীর হাঁটবার সময় দেহ বেশি দোলে, তা অশুভ। নারীর হাঁটার সময় তার দেহের উপরাংশ বেশি না নড়া শুভ চলনের চিহ্ন।
৫। যে নারী হাঁটার সময় নীচের দিকে তাকিয়ে পথ চলে, সে সতী ও সুখী হয়। যে সব সময় আশেপাশে ঘন ঘন তাকায়, তার বিপথগামিনী হওয়ার প্রবণতা থাকে।
৬। যে নারীর চলার সময় নিতম্ব খুব বেশি আন্দোলিত হয়, তার মধ্যে গর্বভাব ও অতি কামুকতার ভাব প্রকাশ পায়।
৭। যে নারী চলার সময় সামনের দিকে একটু ঝুঁকে চলে, সে সাধ্বী ও সুখী হয়। যে সব সময় বুক ফুলিয়ে চলে, সে জীবনে নানা বাধা ও কষ্টের মাঝ দিয়ে জীবন কাটায়।
৮। নারী হাঁটবার সময় ডান পা প্রথমে বাড়িয়ে হাঁটতে শুরু করলে, তা শুভ নয়। নারীর বাঁ পা বাড়িয়ে হাঁটা শুরু করা শুভ লক্ষণ।
৯। নারীর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলা শুভ লক্ষণ নয়। অবশ্য যদি সাময়িক পায়ে আঘাত প্রভৃতি কারণে না হয়।
১০। নারীর হাঁটবার সময় জোরে জোরে শব্দ করে করে পা ফেলা অশুভ লক্ষণ। নিঃশব্দ পায়ে যে নারী চলে, সে সতীসাধ্বী হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy