প্রতীকী ছবি
‘দেশের অর্থনৈতিক ভাগ্য চলমান অতিমারির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত এবং এটি কর্মসংস্থানকেও প্রভাবিত করেছে, যেমন এটি বিশ্বের সমস্ত দেশকে প্রভাবিত করেছে।’’ বুধবার এই মন্তব্য করলেন দেশের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম। একটি সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, করোনাভাইরাস অতিমারি কর্মসংস্থানের সম্ভাবনাগুলির উপর চাপ তৈরি করায় ভারতে বেকারত্ব বেড়েছে। যদিও প্রধান অর্থনৈতিক পরামর্শদাতা জানিয়েছেন, ২০২০-২১ অর্থবর্ষের তৃতীয় ও চতুর্থ ত্রৈমাসিকে নির্মাণ ও উৎপাদনের মতো মূল কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার পদক্ষেপ করেছে।
মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টার কথায়, ‘‘গত বছর অতিমারির আশঙ্কা কমেছিল যখন সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্য ভাবে কমেছিল এবং একই ভাবে এ বছরও সেটাই উচিত। কারণ, বৃহত্তর টিকা কর্মসূচি অর্থনীতি ফের চাঙ্গা করতে সহায়তা করবে।’’ কে সুব্রহ্মণ্যম যোগ করেছেন যে গত কয়েকদিনে সংক্রমণের সংখ্যা যেমন কমেছে, তেমন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কার্যক্রম ফের চালু করে অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।
অতিমারির কারণে পরিযায়ী শ্রমিকরা নিজেদের নিজেদের গ্রামে ফিরে গিয়েছেন। এই বিষয়টি বিবেচনা করে একশো দিনের কাজের চাহিদা কি বাড়বে? উত্তরে মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা দাবি করেন, গত বছরের তুলনায় এই বছর মে মাসে একশো দিনের কাজের চাহিদা তুলনামূলক তুলনায় কম। তবে বরাদ্দ অবশ্যই বাড়ানো যেতে পারে। টিকাকরণের গতি বাড়ানোর পক্ষেও সওয়াল করেছেন কৃষ্ণমূর্তি সুব্রহ্মণ্যম। তাঁর দাবি, “আমরা যদি ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা টিকা দিতে পারি, তবে আমরা প্রতিদিন এক কোটি লোককে টিকা দিতে পারি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy