স্বাধীনতা দিবসের আগে কড়া নিরাপত্তা মুড়ে ফেলা হয়েছে লালকেল্লা। ছবি: পিটিআই।
লালকেল্লায় স্বাধীনতা দিবসের কুচকাওয়াজে প্রশাসনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাঁদরের দল। ১৫ অগস্টের ওই অনুষ্ঠানে যাতে কোনও ভাবে বাঁদরের দল বিঘ্ন ঘটাতে না পারে তার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৮ জনের একটি দল। এ ছাড়াও লালকেল্লা জুড়ে ১০টি জায়গায় পাতা হয়েছে খাঁচাও।
বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাঁদর ধরার জন্য দিল্লি পুরনিগম ১০ জনকে নিয়োগ করেছে। বন দফতর থেকে আরও আট জনকে নিয়োগ করা হয়েছে। মোট ১৮ জনের এই দলটি সর্ব ক্ষণ নজরদারি চালাবে, যাতে বাঁদরের দল কোনও ভাবেই কুচকাওয়াজের অনুষ্ঠানে ঢুকে না পড়ে।
স্বাধীনতা দিবসের আগে সাধারণত লালকেল্লার আশপাশের এলাকা থেকে পথকুকুরদের সরিয়ে দেওয়া হয়। বাঁদর তাড়ানোর জন্য দিল্লি পুলিশের তরফে লোক নিয়োগ করা হয়, যাঁরা বাঁদরের মতো ডাক দিয়ে সেই বাঁদরদেরই তাড়ানোর ব্যবস্থা করে।
রবি কুমার নামে এক বাঁদর বিশেষজ্ঞ একটি সংবাদ সংবাদমাধ্যমকে জানান, গত ১০ দিন ধরে পুলিশের সঙ্গে কাজ করছেন তিনি। প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবসের ১০ দিন আগে থেকে তিনি এবং আরও সাত জনকে বাঁদর তাড়ানোর জন্য নিয়োগ করা হয়। কিন্তু এ বার প্রশাসন প্রশিক্ষিত লোকেদের নিয়োগ করেছে। পুরনিগমও তাদের পশুবিভাগ থেকে কয়েক জনকে এই কাজে লাগিয়েছে। ১০টি খাঁচাও পাতা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy