ছবি: এএফপি
আক্রান্তদের মৃত্যুর হার রেকর্ড বৃদ্ধির আশঙ্কায় সোমবার থেকে ডিসেম্বরের দু’তারিখ পর্যন্ত ফের লকডাউন ঘোষণা করল বরিস জনসন প্রশাসন। বরিসের বক্তব্য, ‘‘এই পদক্ষেপ করতেই হবে। এ ছাড়া কোনও বিকল্প নেই।’’ ব্রিটিশ প্রশাসন জানিয়েছে, বড়দিনের আগে যাতে নিয়ন্ত্রণ খানিকটা শিথিল করা যায় তার জন্যই এই লকডাউন।
ব্রিটেনের পাশাপাশি সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে ইউরোপের জার্মানি এবং ফ্রান্সের মতো দেশও। সোমবার থেকে মাসখানেকের জন্য লকডাউন চালু হতে চলেছে সে দেশেও। ফ্রান্সে ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গিয়েছে লকডাউন।
প্রতিষেধকের মাধ্যমে আদৌ কোভিড-১৯ সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব কি না, তা ডিসেম্বরের মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে সম্প্রতি জানিয়েছিলেন আমেরিকার সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্টনি ফাউচি। এ বার সে দেশের তিন শীর্ষ ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা মডার্না আইএনসি, জনসন অ্যান্ড জনসন এবং ফাইজারের তরফেও ইঙ্গিত মিলল তেমনই। এক বিবৃতিতে মডার্না জানিয়েছে, শেষ পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছে তারা। খুব তাড়াতাড়ি অল্পবয়সিদের উপরে তাদের প্রতিষেধকের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করতে চলেছে জনসন অ্যান্ড জনসন-ও। আর শেষ মুহূর্তের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালাচ্ছে ফাইজার। তবে প্রতিষেধক নিয়ে আশার বার্তা শোনালেও দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে ফের নয়া রেকর্ড গড়ল আমেরিকা। শুক্রবার এক দিনে সে দেশে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন এক লক্ষেরও বেশি!
বিশ্বে করোনা
মৃত : ১১,৯৮,১১৬
আক্রান্ত: ৪,৬২,৩৫,৬৫৮
সুস্থ: ৩,৩৪,১২,৪৫০
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy