নয়াদিল্লিতে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, যথেষ্ট হতাশার সঙ্গেই করতারপুর চুক্তিতে সই করতে চলেছে তারা। ছবি: পিটিআই।
ভারত ও পাকিস্তানের অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতির মধ্যেই আগামী বুধবার সই হতে চলেছে করতারপুর করিডর চুক্তির।
নয়াদিল্লিতে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে আজ বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, যথেষ্ট হতাশার সঙ্গেই করতারপুর চুক্তিতে সই করতে চলেছে তারা। শিখ ধর্মাবলম্বীদের ওই পবিত্র গুরুদ্বার দর্শনের জন্য কোনও টাকা না নিতে বারবার বোঝানো ছিল পাকিস্তানকে। কিন্তু মাথাপিছু কুড়ি ডলার নিতে তাদের আগের সিদ্ধান্তেই অনড় রয়েছে ইসলামাবাদ। বিদেশ মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘পাকিস্তান সরকারকে আবারও অনুরোধ করা হয়েছে, তীর্থযাত্রীদের উপর বোঝা না চাপাতে। পাকিস্তান যদি সিদ্ধান্ত বদলায়, তা হলে যে কোনও সময়ে চুক্তি সংশোধন করে আমরা ওই টাকার ব্যাপারটা বাদ দিয়ে দিতে পারি।’’
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান অবশ্য গত কালই এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে এই ফি-কে প্রকারান্তরে সমর্থন করেছেন। তাঁর বক্তব্য, এতে তাঁর দেশের অর্থনীতি লাভবান হবে।
বিষয়টি নিয়ে ইসলামাবাদের সমালোচনা করেছেন মোদী সরকারের কয়েক জন মন্ত্রীও। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরসিমরৎ কৌরের কথায়, ‘‘পাকিস্তান গরিব মানুষের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যবসা করতে চায়। এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু হতে পারে না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy