কিম জং উন। ছবি: এএফপি।
সিঙ্গাপুরে উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকের পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টুইট করেছিলেন, ‘‘এ বার নিশ্চিন্ত। উত্তর কোরিয়ার তরফে আর কোনও পরমাণু-হুমকি নেই।’’ মার্কিন গোয়েন্দারা কিন্তু এখনও সিঁদুরে মেঘই দেখছেন। তাঁদের দাবি, গত কয়েক মাসে নিজেদের বেশ কিছু গোপন কেন্দ্রে পিয়ংইয়্যাং প্রচুর পরমাণু-জ্বালানি উৎপাদন করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ৫ জন উচ্চপদস্থ গোয়েন্দাকে উদ্ধৃত করে গত কাল বেশ কয়েকটি মার্কিন সংবাদমাধ্যমে এই খবর বেরিয়েছে। যা নিয়ে শোরগোল পড়লেও মুখ খুলতে চায়নি হোয়াইট হাউস কিংবা সিআইএ। শোনা যাচ্ছে, আগামী সপ্তাহেই উত্তর কোরিয়া সফরে যেতে পারেন মার্কিন বিদেশসচিব মাইক পম্পেয়ো। যাবেন সোলেও। উদ্দেশ্য একটাই— কিম-ট্রাম্প বৈঠক পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা। গত সপ্তাহে ট্রাম্প নিজেই টুইট করে জানিয়েছিলেন, নিজেদের চারটি পরমাণু কেন্দ্র ধ্বংসের কাজ শুরু করে দিয়েছে পিয়ংইয়্যাং। গোয়েন্দারা অবশ্য তার কোনও প্রমাণ পাননি।
১২ জুনের ‘ঐতিহাসিক’ বৈঠকে পরমাণু অস্ত্র ছাড়ার কথা বলেই ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ বিবৃতিতে সই করেছিলেন কিম। কিন্তু কী ভাবে সেই প্রক্রিয়া শুরু হবে, আর কত দিনেই বা তা শেষ হবে— তার কোনও ইঙ্গিত মেলেনি এখনও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy