পরিমিত মদ্যপানও নয়: ‘আ’য়্যাম আ সোশ্যাল ড্রিঙ্কার’— এ কথার মধ্যে কিন্তু কোনও গুণ নেই। ভাল অভিভাবক হতে গেলে প্রথমেই মাথায় গাঁথুন এটা। আধুনিক চিকিৎসা অনুযায়ী নিয়মিত ভাবে পরিমিত মদ্যপানও শরীরের ক্ষতি করে। যে ক্ষেত্রে সামান্য বাড়াবাড়ি হলেই লিভারের ক্ষতি, ক্যানসারের মতো ভয়াবহতা ঘাপটি মেরে আছে, তাকে আঁকড়ে থাকবেনই বা কেন? ছবি: সাটারস্ট
তুলনা করবেন না: পাশের বাড়ির বুল্টির মাধ্যমিকের রেজাল্ট হোক বা বন্ধুর মেয়ের ঘ্যামা চাকরি, কোনও কিছুর সঙ্গেই তুলনা করবেন না নিজের সন্তানের পারফর্ম্যান্সের। যে কোনও রেজাল্ট বা চাকরির চেয়ে জীবন অনেক বড়। সন্তানের জীবন সুন্দর করতে পরামর্শ দিতেই পারেন, কিন্তু তুলনা নয়। এতে তার হীনমন্যতা বাড়বে। ছবি: সাটারস্টক।
বন্ধু হোন: এটা অন্যতম জরুরি বিষয়। যদি অভিভাবকত্ব দেখাতে গিয়ে বন্ধু না হয়ে উঠতে পারেন তা হলে সে দায় আপনার। সন্তানের সঙ্গে এমন ভাবে মিশুন, যেন সে আপনাকে ‘বাবা’ হিসেবে সম্মানের পাশাপাশি ‘বন্ধু’-ও ভাবতে পারে। প্রয়োজনে কথা ভাগ করতে পারে আপনার সঙ্গে। এতে সে বাড়িতেই পাবে জীবনের সেরা বন্ধু। ছবি: সাটারস্টক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy