Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪

আসছে শীত, কী করলে রোগ এড়াবেন?

কুয়াশাচ্ছন্ন সকাল, বেলা বাড়তেই গরম। আবার বিকেল হলেই শীতল হাওয়া। শীত দোরগোড়ায়। এক ঝাঁক আনন্দের সঙ্গে শীত সঙ্গে নিয়ে আসে বেশ কিছু সমস্যা এবং অসুখও। সেই সব রোগ ও তার প্রতিকার নিয়ে কথা বললেন চিকিৎসক অণ্বেষা পানকুয়াশাচ্ছন্ন সকাল, বেলা বাড়তেই গরম। আবার বিকেল হলেই শীতল হাওয়া। শীত দোরগোড়ায়। এক ঝাঁক আনন্দের সঙ্গে শীত সঙ্গে নিয়ে আসে বেশ কিছু সমস্যা এবং অসুখও। সেই সব রোগ ও তার প্রতিকার নিয়ে কথা বললেন চিকিৎসক অণ্বেষা পান

রোগী দেখছেন চিকিৎসক। নিজস্ব চিত্র

রোগী দেখছেন চিকিৎসক। নিজস্ব চিত্র

শেষ আপডেট: ১৫ নভেম্বর ২০১৮ ০২:৪২
Share: Save:

প্রশ্ন: আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শিশু থেকে বয়স্ক— সকলেই নানা রোগে ভোগেন। এই সময়ে কী ধরনের রোগ বেশি হয়?

উত্তর: সাধারণত শীতকাল শুরুর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে ফুসফুস ও শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ, অ্যাজমা অ্যাটাক, অ্যালার্জি, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, শুষ্ক ত্বকের মতো রোগ।

প্রশ্ন: এ সব রোগের মধ্যে ফুসফুস ও শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ নিয়ে যদি কিছু বলেন?

উত্তর: এর কতগুলি ভাগ রয়েছে। যেমন, কমন কোল্ড, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়ার মতো রোগ।

প্রশ্ন: কমন কোল্ড কী?

উত্তর: এই সময়ে কমন কোল্ডে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার কারণ হল বিভিন্ন ভাইরাসের সংক্রমণ। এই সময়ে প্রধানত রাইনো, আরএসভি, করোনা, প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়। এই ভাইরাসগুলির থেকেই কমন কোল্ডের মতো সমস্যা দেখা যায়।

প্রশ্ন: এই রোগের উপসর্গ কী?

উত্তর: কমন কোল্ডের নানা উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন, জ্বর, গলা খুসখুস, নাক দিয়ে জল পড়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, শুকনো কাশি ইত্যাদি। এ ধরনের কোনও উপসর্গ দেখা দিলে রোগীর চিকিৎসা কাছে যাওয়ার দরকার। ঠিকঠাক চিকিৎসা করার প্রয়োজন।

প্রশ্ন: কমন কোল্ড ও ইনফ্লুয়েঞ্জা কি একই?

উত্তর: এই দু’টি রোগে উপসর্গ এক হলেও, রোগ দু’টি কিন্তু এক নয়। ইনফ্লুয়েঞ্জায় শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যায়। গায়ে হাতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। বমিও হতে পারে। শিশুরা, ৫০ বছরের বেশি বয়স হলে, হার্টের রোগী, ডায়াবিটিস যাঁদের রয়েছে তাঁদের ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে বেশি সতর্ক থাকতে হবে। এদের সাবধানতা অবলম্বন করার প্রয়োজন।

প্রশ্ন: অনেকেই ব্রঙ্কাইটিস রোগে ভোগেন। এটি কী এবং কেন হয়?

উত্তর: দুই বছরের নীচের বাচ্চা এবং যাঁদের ফুসফুসের সমস্যা আছে, তাঁদের বিভিন্ন সংক্রমণের ফলে, শ্বাসনালির শাখা, উপ-শাখায় প্রদাহজনিত কারণে এবং বেশি মিউকাস ক্ষরণে শ্বাসনালি আটকে যায়। একেই ব্রঙ্কাইটিস বলে। এই রোগের উপসর্গ শ্বাসকষ্ট।

প্রশ্ন: শীতের আগে এই সময়ে অনেকেই নিউমোনিয়ায় ভোগেন। কাদের এই রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি?

উত্তর: সাধারণত অ্যাজমা, হার্টের রোগী, ক্যানসারে আক্রান্ত রোগী, ৬৫ বছরের উপরে যাঁদের বয়স তাঁদের নিউমোনিয়ায় ভোগার আশঙ্কা বেশি।

প্রশ্ন: এই রোগের উপসর্গ কী?

উত্তর: নিউমোনিয়ায় সাধারণত বেশিমাত্রায় জ্বর, কাশি, বুকে ব্যথা, কফ ওঠা, শ্বাসকষ্টের মতো নানা উপসর্গ দেখা দিতে পারে। এগুলি হলে বাড়িতে বসে না থেকে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

প্রশ্ন: এই রোগ ছড়ায় কী ভাবে?

উত্তর: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাতাসে এই রোগের ভাইরাস ছড়ায়। তা ছাড়া সরাসরি নিউমোনিয়া রোগীর সংস্পর্শে এলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়।

প্রশ্ন: কথায় বলে ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান দ্য কিওর’। কী ভাবে উপরের এই রোগগুলি থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখব?

উত্তর: এই সময়ে সতর্ক থাকতে হয়। সাবধানতা অবলম্বন করতে হয়। কারণ, এ সব রোগগুলিতে সংক্রমিত হওয়ার আশঙ্কা খুবই বেশি থাকে। প্রথমেই বলা দরকার, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। ভাল করে হাত ধোওয়া দরকার। হাঁচি বা কাশির সময় রুমাল অথবা ডিসপোজাল টিস্যু ব্যবহার করতে হবে। বাড়িতে কেউ অসুস্থ থাকলে কাপ, গ্লাস, তোয়ালে পরিষ্কার রাখতে হবে। গলা খুসখুস করলে এক কাপ হালকা উষ্ণ গরম জলে এক চামচ নুন দিয়ে গার্গেল করার প্রয়োজন। উপসর্গ শুরু হলেই বিশ্রাম ও পর্যাপ্ত তরল পান করা প্রয়োজন। যাঁদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি তাঁদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোনিয়ার প্রতিষেধক নেওয়ার প্রয়োজন।

শীতের সংক্রমণ

• শীতের শুরুতে ফুসফুস ও শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ, অ্যাজমা অ্যাটাক, অ্যালার্জি, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, শুষ্ক ত্বকের মতো সমস্যা বেশি দেখা যায়।
• ফুসফুস ও শ্বাসনালির সংক্রমণ থেকে কমন কোল্ড, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ব্রঙ্কাইটিস, নিউমোনিয়ার মতো রোগ হয়।
• এই সময়ে প্রধানত রাইনো, আরএসভি, করোনা, প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত দেখা যায়।
• ইনফ্লুয়েঞ্জায় শরীরের তাপমাত্রা অনেকটা বেড়ে যায়। গায়ে হাতে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। বমিও হতে পারে। শিশু, ৫০ বছরের বেশি বয়স, হার্টের রোগী, ডায়াবিটিস রোগীদের বেশি সতর্ক থাকতে হবে।
• এই সময়ে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা বেড়ে যায়। কারণ, তাপমাত্রা কমলে ধমনী সঙ্কুচিত হয়। তাতে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং হার্টের পক্ষে রক্ত পাম্প করতে সমস্যা হয়।

প্রশ্ন: শীত শুরুর এই সময়ে অনেকেই অ্যাজমার সমস্যায় ভোগেন। এটি কেন হয় ও তার প্রতিকার কী?

উত্তর: শীতল শুষ্ক হওয়া ও বাতাসের ধূলিকণা শ্বাসনালির সঙ্কোচন ঘটিয়ে শ্বাস নেওয়ার পথকে সরু করে দেয়। ফলে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। একেই অ্যাজমা অ্যাটাক বলে। এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে শীতল হওয়ায় বাইরে বেশি না বের হওয়া ভাল। যদি বের হতে হয় তবে নাক ও মুখ হালকা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখবেন এবং উপযুক্ত গরমের পোশাক পরবেন। নিয়মিত ওষুধ ও ইনহেলার নেবেন। রিলিভার ইনহেলার হাতের কাছে রাখবেন। ধুলোবালি থেকে দূরে থাকতে হবে।

প্রশ্ন: শীতের শুরুতে অনেকেই অ্যালার্জিতে ভোগেন। কেন এই রোগ হয় এবং এর প্রতিকারের উপায় কী?

উত্তর: শুষ্ক ঠান্ডা হাওয়া এবং শীতের শুরুতে বিভিন্ন ফুলের রেনু, বাতাসে মাত্রাতিরিক্ত ধুলো হিস্টামিন ক্ষরণ করিয়ে অ্যালার্জি বাড়িয়ে তোলে। অ্যালার্জির হাত থেকে বাঁচতে হলে বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। যেমন, মুখ ও নাক স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখবেন। গরম জলের বাষ্প গ্রহণ করবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে অ্যান্টিহিস্টামিনিক ওষুধ গ্রহণ করতে হবে।

প্রশ্ন: শীতের সময়ে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা বেড়ে যায়। এ কথা অনেকেই বলেন। এটা কতটা ঠিক?

উত্তর: পরিসংখ্যান বলছে কথাটি ঠিক। শীতের সময়ে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা অনেকটাই বেড়ে যায়। কারণ, তাপমাত্রা কমলে ধমনী সঙ্কুচিত হয়। তাতে রক্তচাপ বেড়ে যায় এবং হার্টের পক্ষে রক্ত পাম্প করতে সমস্যা হয়। এতে হার্ট অ্যাটাক ও সেরিব্রাল অ্যাটাকের আশঙ্কা বাড়ে।

প্রশ্ন: এর থেকে প্রতিকার মিলবে কী ভাবে?

উত্তর: শীতল হওয়ার সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে। খুব ভোরে প্রাতর্ভ্রমণ না করে একটু রোদ উঠলে বাড়ি থেকে বের হন। বাড়ির ভিতর গরম রাখতে হবে। প্রেসার, হার্টের রোগীরা নিয়মিত ওষুধ খাবেন। খুব বেশি খাবার এক বারে খাবেন না। সাধারণত এই নিয়মগুলি মেনে চললে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমিয়ে আনা যায়। তবে কোনও সমস্যা হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

প্রশ্ন: শীতের শুরুতে অনেকের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। অনেকের আবার ত্বক ফেটে রক্তও বার হয়। এর থেকে বাঁচার উপায় কী?

উত্তর: আর্দ্রতার পরিমাণ বাতাসে কমে যাওয়ার ফলে হাত, পা ও মুখের চামড়া ফেটে গিয়ে রক্ত পর্যন্ত বের হতে পারে। এর থেকে বাঁচতে গেলে স্নানের পরে এবং শোওয়ার আগে নারকেল তেল, আমন্ড অয়েল, অলিভ ওয়েল বা ময়েশ্চারইজার ব্যবহার করুন। পুরো শীতকালেই এমন করবেন। যাঁদের বেশি ঠান্ডা লাগে তাঁরা হাল্কা উষ্ণ গরম জলে স্নান করুন। বেশি গরম জলে স্নান করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন: শীতের সময়ে অনেকের আঙুলে খুব ব্যথা ও রঙ পরিবর্তন হয়। এটা কেন হয়?

উত্তর: আঙুলে ব্যথা ও রং পরিবর্তন হওয়াটি এক ধরনের রোগ। এটিকে বলা হয় রেইন্‌ডস ফেনোমেনান। এই রোগে ঠান্ডায় হাত ও পায়ের রক্তনালী সঙ্কুচিত হয়ে যায়। আঙুলে খুব ব্যথা ও রং পরিবর্তন হয়। আঙুল সাদা থেকে নীল এবং তা থেকে লাল হয়ে যায়। ঝিনঝিন করতে থাকে।

প্রশ্ন: এই রোগ থেকে বাঁচার উপায় কী?

উত্তর: শীতের সময় বাইরে বের হলে গ্লাভস, মোজা ও জুতো পরে থাকুন। ধূমপান না করাই ভাল। পাশাপাশি বেশি কফিও পান না করাই ভাল।

প্রশ্ন: এই সময় অনেকের হাড়েও সমস্যা দেখা দেয়। এক্ষেত্রে কী করণীয়?

উত্তর: হাড়ের সমস্যার সঙ্গে শীতের কী সম্পর্ক রয়েছে তা জানা যায়নি। তবে শীতে অস্থিসন্ধির যন্ত্রণা বেড়ে যায়। সে ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন জোড়া পাতলা পোশাক পায়ে পরতে হবে। নিয়মিত শরীরচর্চারও প্রয়োজন। শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই নিয়মগুলি মেনে চললে এবং যদি শারীরিক সমস্যা হয় তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে অনেকটাই সুস্থ থাকা যায়।

প্রশ্ন: শীত শুরুর আগে উপরের রোগগুলি ছাড়া আর কী কী রোগ হতে পারে?

উত্তর: হ্যাঁ, এগুলি ছাড়াও আরও কিছু রোগ রয়েছে যার প্রকোপ এই সময়ে বাড়ে। সেগুলি হল, নরো ভাইরাসের সংক্রমণ, স্ট্রেপটোকক্কাল থ্রোট, কোল্ড সোরস ইত্যাদি।

প্রশ্ন: নরো ভাইরাস সংক্রমণ কী? এর প্রতিকারই বা কী?

উত্তর: এই জীবাণুটি পাকস্থলীকে আক্রমণ করে। এই রোগ হলে বমি ও পাতলা পায়খানা হবে রোগীর। শীতকালে এই রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। এই রোগ হলে পর্যাপ্ত তরল পানের পাশাপাশি, নিয়মিত ওআরএস-ও খেতে হবে।

প্রশ্ন: কোল্ড সোরস কী? কেন হয়?

উত্তর: এটি হার্পিস ভাইরাস জনিত রোগ। এই রোগ বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এর মধ্যে ঠান্ডা লাগাও অন্যতম কারণ। এর উপসর্গগুলি হল, ঠোঁটের চারপাশে অথবা আঙুলে জলভরা থলির মতো ফুসকুড়ি অথবা লাল যন্ত্রণাদায়ক ক্ষত তৈরি হওয়া। এ ছাড়া মাড়ি ফুলে যাওয়া বা লাল হওয়া, জ্বর, লসিকাগ্রন্থি ফুলে যাওয়ার মতো নানা উপসর্গ দেখা দেয়।

প্রশ্ন: কোল্ড সোরস হলে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার?

উত্তর: কোল্ড সোরস হলে হাত দেবেন না। হাত দিলেও ভাল ভাবে হাত ধোওয়ার দরকার। ক্ষতস্থানে হাত দিয়ে চোখে হাত দেবেন না। সংক্রমণ চোখে ছড়ালে রোগী অন্ধও পর্যন্ত হয়ে যেতে পারেন। তা ছাড়া কোল্ড সোরস হয়েছে এমন রোগীর সঙ্গে অন্তরঙ্গ হওয়া উচিত নয়। এবং রোগীর ব্যবহৃত কোনও সামগ্রী ব্যবহার করা উচিত নয়। এই রোগের উপসর্গ দেখা দিলে সময় নষ্ট না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং ওষুধ খেতে হবে। পাশাপাশি রোদে বেরোলে অবশ্যই সান্‌সক্রিম মেখে বেরোবেন।

প্রশ্ন: স্ট্রেপটোকক্কাল থ্রোট কী?

উত্তর: এটি ব্যাকটেরিয়াটি ঘটিত রোগ। সাধারণত স্কুলের বাচ্চাদের হয়। শীতকালে এই রোগ খুবই হয়। এই রোগের বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে। যেমন, জ্বর হওয়া, টনসিল ফুলে যাওয়া ও ব্যথা, ঢোক গিলতে অসুবিধা হওয়া এবং মাথা যন্ত্রণা করে। এই রোগে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ এবং হালকা গরম জল খাওয়া প্রয়োজন।

সাক্ষাৎকার: বিপ্লব ভট্টাচার্য

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Health Tips Winter
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE