শুষ্ক ত্বকের জন্য
উপকরণ: ডিমের কুসুম, দই, মধু ও আমন্ড অয়েল।
একটি বড় পাত্রে একটি ডিমের কুসুম, এক চামচ দই, এক টেব্ল চামচ মধু ও এক টেব্ল চামচ আমন্ড অয়েল একসঙ্গে নিয়ে ভাল করে নাড়তে থাকুন।এই মিশ্রণ গাঢ় হয়ে এলে একেমুখে লাগিয়ে অন্তত দশ-পনেরো মিনিট অপেক্ষা করুন।শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ভাল করে মুখ ধুয়ে নিন।
মধুপ্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। এটি আপনার ত্বককেনরম করবে।আমন্ড ও ডিমের কুসুম ত্বককে টানটান রাখতে সাহায্যকরে ও মৃত কোষ ঝরিয়ে ত্বককে পরিশোধিত করে।
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য
উপকরণ: গাজর, মুসুর ডাল বাটা এবং মধু।
গাজর ভাল করে সেদ্ধ করে, চটকে তার পেস্ট বানিয়ে নিন। এ বার পেস্ট করা গাজরের সঙ্গে যোগ করুন এক চামচ মুসুর ডাল বাটা ও এক টেব্ল চামচ মধু। এই মিশ্রণকিছু ক্ষণ ফ্রিজে রেখে দিন। এর পর মুখ ধুয়ে এই মিশ্রণ আপনার ত্বকে লাগিয়ে মিনিট দশ রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
গাজরে থাকা ভিটামিন এ এবং সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের কুঞ্চন রোধ করে। মধু ত্বককে ময়শ্চারাইজ করার পাশাপাশিত্বকের জেল্লা বাড়ায় ও মুসুর ডাল বাটা ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে ত্বকের দাগছোপ দূর করে।
আরও পড়ুন: ঘন ঘন পেশীতে টান? কী করবেন জানেন?
সাধারণ ত্বকের জন্য
উপকরণ: মধু,অ্যাভোকোডা ও ডিমের কুসুম।
দু’চামচ মধু, এক চামচ অ্যাভোকাডো ও একটি ডিমের কুসুম একসঙ্গেমিশিয়ে নিন। এ বার ত্বক পরিষ্কার করে মুখে এই মিশ্রণটি মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন মুখ।
অ্যাভোকাডো ও ডিমের কুসুম ত্বকের মৃতকোষ ঝরিয়ে ত্বককে টানটান রাখবে। মধু ত্বকের আর্দ্রতা বাড়িয়ে জেল্লা ধরে রাখবে।
(ইতিহাসের পাতায় আজকের তারিখ, দেখতে ক্লিক করুন — ফিরে দেখা এই দিন।)